বিদ্রোহের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ
*কলমে:পারমিতা ভট্টাচার্য*
আজ বড়ো ক্লান্তি এসে নামে চোখে
ঘুম ঘুম পায় অবিরত,
স্বপ্নেরা জবরদখল করে ঘুম রাজ্য আমার
দুঃস্বপ্ন দেখা আমার সহজাত।
ঘুম ঘুম পায় অবিরত,
স্বপ্নেরা জবরদখল করে ঘুম রাজ্য আমার
দুঃস্বপ্ন দেখা আমার সহজাত।
একটা ক্ষীণ স্রোতা নদী স্বপ্নে আসে বারবার
শোণিত প্রবাহ বয়ে যায় তা দিয়ে,
চারিদিকে টালমাটাল সমাজ
কি করে বাঁচাই মেরুদন্ড আমার,দুঃস্বপ্ন নিয়ে।
শোণিত প্রবাহ বয়ে যায় তা দিয়ে,
চারিদিকে টালমাটাল সমাজ
কি করে বাঁচাই মেরুদন্ড আমার,দুঃস্বপ্ন নিয়ে।
স্বপ্নে দেখি একটা মর্গের সাদা কালো ছবি
বুকে কান্নারা ওঠে ফুঁপিয়ে,
ওতে কী আমার প্রিয়জন দাহ হয়?
সময় নিয়েছে সব সুখ হাতিয়ে।
বুকে কান্নারা ওঠে ফুঁপিয়ে,
ওতে কী আমার প্রিয়জন দাহ হয়?
সময় নিয়েছে সব সুখ হাতিয়ে।
চারিদিকে এত অসহিষ্ণু মানুষের দল
হুট বলতেই করে রাগের আস্ফালন,
কেমন করে বাঁচাবো আগামীর ভবিষ্যত্?
সমাজ জুড়ে শুধুই অশান্তির বাতাবরণ।
হুট বলতেই করে রাগের আস্ফালন,
কেমন করে বাঁচাবো আগামীর ভবিষ্যত্?
সমাজ জুড়ে শুধুই অশান্তির বাতাবরণ।
মৃত্যুর লেলিহান শিখা, রূপ নেয় দাবানলে
অসন্তোষের বীজ বপন চলে অহরহ,
বীজ থেকে মহীরুহ সৃষ্টি,সে তো অসম্ভব নয়
আজ সেই সমাজঘাতী বিদ্রোহের বিরুদ্ধে শুরু হোক বিদ্রোহ।।
অসন্তোষের বীজ বপন চলে অহরহ,
বীজ থেকে মহীরুহ সৃষ্টি,সে তো অসম্ভব নয়
আজ সেই সমাজঘাতী বিদ্রোহের বিরুদ্ধে শুরু হোক বিদ্রোহ।।
*©পারমিতা ভট্টাচার্য*
পারমিতা ভট্টাচার্য
তারকেশ্বর, হুগলি
তারকেশ্বর, হুগলি