যতদিন বাঁচি
তপন তরফদার

যতদিন বাঁচি ততদিনই পৃথিবীর সমস্ত সজীব জীবদের ওই শিখতে শিখতে পূর্ণাঙ্গ জীবে পরিণত হতে হয়। মানুষকেও মানুষ হওয়ার জন্য বিভিন্ন বিষয় বস্তু শেখার জন্য শিক্ষানবিশ হতে হয়। মন প্রাণ এক করে শিখতে হয়। এই নবিশ শব্দটি কোন ভাষার থেকে আমাদের ভাষায় পাকা-পোক্ত হয়ে গেছে তা আমি জানিনা। এই শিক্ষা নিয়ে আমাদের বুদ্ধদেবদা সনাতন বাণী উগরে দেওয়ার ফলস্বরূপ নিজের বিপদ নিজেই ডেকে এনেছে। সে এক মারাত্মক বিপদ। বুদ্ধদেবদা বলেছে-“A jack of all trades is master of none” কথাটা রবার্ট গ্রীনি ১৫৯২ সালে উইলিয়াম সেক্সপিয়ারকে জড়িয়ে লিখেছিলেন। সব জানা ঠিক নয়। সবজান্তাদের বিপদ বেশি। বুদ্ধদেবদার মেজাজটা হয়তো খিঁচড়ে ছিল সেই সময়ে। সেই থেকে ওই জানা-জানির কথা উঠলে ও রাস্তায় আমি আর নেই। কিন্তু জগৎ সংসারে সব জানার জন্য খিদে নিয়ে সারাজীবন অনেকেই নবিশি হয়ে থাকে। তাতে দোষের কিছুই নেই। জানতে জানতেই তো Zানী হওয়া যায়। আমাদের জ্ঞানব্রত সমাজদার জ্ঞান পিপাসায় ব্রতী হয়ে বুল ডগের মত শুঁকে শুঁকে শেখার জন্য ঘোরাফেরা করে। ওর ডাক নাম হয়ে গেছে ব্রতী। ব্রতী ওদের কথা এক কান দিয়ে ঢুকিয়ে অন্য কান দিয়ে বার করে দিয়ে গর্ব করে বলে আমি এখনও নবিশ। আমি এখনও শিখছি। আমার এ মহাবিশ্বের কিছুই জানা হলোনা। অধরা হয়ে আছে। আমাকে জানতেই হবে। বুদ্ধদেবদা ওকে অনেক বিষয়ের উদাহরণ দিয়ে বুঝিয়ে বলে বেশি জানলে “নভিশ” হয়ে যাবি। ওই টিভিতে দেখেছিস, দেব নারায়ণ, নারায়াণ,নারায়ণ বলে ভুল জায়গায় বুদ্ধুর মত ভুল ভাল উদ্ধৃতি দিয়ে ভুল বকে ঝগড়া বাধিয়ে দেয়। বেশি জানতে গিয়ে, ব্রতী তুই নবিশ থেকেই নভিশ হয়ে যাবি। নভিশ মানে বুঝিস তো। ব্রতী বেশ কিছু বুদ্ধি খরচ করে বুঝতে পারল, পরের ভালো এরা সহ্য করতে পারেনা। বিশেষ করে বাঙালীরা। সবাই জানে এরা কাঁকড়ার জাত। উপরে উঠতে দেবেনা। বিশিষ্ট সামাজিক ব্যক্তিত্ব বি.ফ্রাঙ্কলিন বলেছেন- “অজ্ঞ হওয়া যতটা না লজ্জার বিষয় তার চেয়ে বেশি লজ্জার বিষয় হচ্ছে শিখতে না চাওয়া।“ হৃদয়ের ধুকপুক শুরু হওয়া থেকেই, মায়ের কোল থেকে কবরের খোলে বা শ্মশানের শেষ সজ্জায় শোওয়া পর্যন্ত শেখার সময়।
ব্রতী, মনে করে জীব-জগতে, জীবদের যতদিন প্রাণ থাকে ততদিনই না চাইলেও, ঠকে ঠকে শেখে। এই কথাটা সবাই জানে,আহামরি কিছু নয়। কিন্তু কিছু কিছু কথা বস্তাপচা হলেও তা মৃত হয় না। চিরদিন চিরস্মরণীয় হয়ে অমোঘ অমৃতাকার ধারণ করে থাকে। এই শেখার বিষয়টি, বস্তুটা মানুষের রন্ধ্রে রন্ধ্রে জড়িত। ব্রতী বিষয়টি স্বীকার করে, আবার অনেকেই এই সবের ধার ধারে না। গোবেচারা যারা বিভিন্ন ‘ঠেকে ঠেকে” ধাক্কা খেয়ে খেয়ে মানে ঠকতে ঠকতে শেখে। সেই ঠোক্কর খেতে খেতে তারা খুব সতর্ক ও সচেতন হয়ে যায়। লক্ষ রাখে জনগণ যেন জানতে না পারে। আমজনতা জেনে গেলে পাবলিকের কাছে খেলো হতে হবে।এ জগতে কে বা চায় নিজ মস্তক নত হয়ে যাক। আমরা সবাই রাজা আমাদের এই উদ্ভট রাজত্বে।
আমাদের এই জ্ঞানব্রত বিষয়টি সেরা বিস্ময় বিজ্ঞানী আইজ্যাক নিউটনকে সর্বদা স্মরণ করে বলে – অসীম জ্ঞান সমুদ্রের তীরে কয়েকটা নুড়ি পেয়েছি। এখনও অনেক কিছু অজানা,অচেনা। কথাটার মান্যতা দিয়ে স্মরণ করে এবং সব সময় বলে, -প্রতি নিয়ত শিখে যেতে হবে। জ্ঞানব্রত পোষ্টালে বি.এড পাশ করে স্কুলের শিক্ষক হয়ে গেলেও, গলা ফুলিয়ে বলতে লজ্জা বোধ করে না – আমি শিক্ষক হয়েও সব সময় শেখার জন্য ব্রতী হয়ে থাকি, থাকবো। রবীন্দ্রনাথ ও বলেছেন, -“জানাটা এতটুকু।নাজনাটাই অসীম। তাই সেই একটুকু ক্ষুদ্রকায় জানার উপর নির্ভর করে, চোখ বন্ধ করে মুখ ফিরিয়ে বসে থাকা উচিত হবেনা। সঠিক সিদ্ধান্ত হবেনা।
ব্রতীকে যারা চেনে – তাদের মধ্যেই দুটি মতবাদ আছে। একদলের মত ও নেলাক্ষ্যাপা, অন্যদল বলে সেয়ানা পাগল। ব্রতীর স্কুলে “রূপবতী” দশম শ্রেণীর ছাত্রী। শরীর স্বাস্থ্য ভাল। বাড়ির অবস্থাও ভাল। বিদ্যালয়ে সেজেগুজেই ফ্যাশন করে আসে। সবাই জানে ওর রূপ আছে তাই রূপবতী না বলে রূপা নামেই পরিচিত। সর্বাঙ্গে ওই ‘লোকে তো নোটিস করবেই’ ব্রান্ডের “বডি স্প্রে” বডিতে লাগিয়ে সুগন্ধীর বসন্ত বাতাস ছড়িয়ে স্কুলে আসে। নাক উঁচু করে সবাই শোঁকে। মাঝে মাঝেই চুলে রং করে আসে। কিছুদিন আগে স্কুলে সাড়া ফেলে দিয়ে ছিল। ওই সিনেমার নায়িকা সারা আলি খান যেমন কয়েক গোছা চুলে তুঁতে রং করে রিবনের মত কানের পাশ দিয়ে কাঁধ ছাড়িয়ে চুলের বিনুনীটা নামিয়ে দিয়েছিল। ঠিক সেই রকম। আশ্চর্যের ব্যাপার বাকি চুলের রং স্বাভাবিক ছিল। ব্রতী পরে জেনে নিয়েছে ঐই কারিকুরিকে বলে “ওয়ান স্ট্রিপ হাইলাইট”। জ্ঞানব্রত স্যার রূপাকে জলের মত ভাল করে পড়া বুঝিয়ে দেবে বলে ফাঁদ পাতে। ওদিকে রূপবতীর ও পাখনা গজিয়েছে।পাখির মতো উড়তে আর বিড়ালের মতো বুঝতে শিখে গেছে। ওর ত্বক থেকে বেরিয়ে আসে নুন।এ নুন হল মিঠে ফাল্গুন। যে দেখে তার হৃদয়ে জ্বলতে থাকে ধিকি ধিকি আগুন।
রূপবতী জ্ঞানের ফাঁদে পা দেয় না। হঠাৎ ওই কাজলা নয়না হরিণী দোলের আগের দিন শান্তিপুর লোকালে উঠেছে। কোথায় যাবে কে জানে? ব্রতী রঙিন চশমা লাগিয়ে আগে থেকেই হিরো হয়ে জানলার ধারে বসে আছে। তিনজনে আরাম করে বসে আছে। সুসজ্জিতা রূপবতী বিদিশার নেশা জাগানো চোখের দৃষ্টি ছড়িয়ে বলে, – স্যার, একটা বসবার জায়গা পেলে ভাল হতো। হিস্টেরিয়ায় আক্রান্ত চোখ পাহাড়ি বুকের খাঁজে। জ্ঞানব্রত সক্রিয় হয়ে বলে, – এখানে চারজন স্বচ্ছন্দে বসতে পারে, চলে এসো। বাঁপাশের যাত্রীকে গোঁত্তা দিয়ে সরিয়ে, জানলার ধার ছেড়ে দিয়ে বলে – এসো, তুমি জানলার ধারেই বসো। তোমাকে দেখাতে দেখাতে, শেখাতে শেখাতে জার্নি করব। রূপবতী মধু ঝরিয়ে বলে – স্যার, আপনি কতদূর যাবেন? আনন্দে আটখানা হয়ে এক চোঁয়া ঢেকুর তুলে ব্রতী স্যার বলে – আমি দমদম যাব। কৃষ্ণনগরের ‘সরভাজা’ খাওয়া সুস্বাদু মুখে সেই আদি মোনালিসা হাসি দিয়ে রূপবতী বলে, – খুব ভাল হল। এক মুহূর্ত পার করেই সুগন্ধি দিয়ে হেয়ার স্পা করা চকচকে ঘন সুদীর্ঘ কেশবতীর মালকিন রূপবতী মুখ নামিয়ে জানলা ধরে দাদু দাদু বলে হাঁকতে লাগল। জ্ঞানব্রত একটু থতমত হয়ে পরমুহূর্তে নিজেকে সামলে নিয়ে বলে -প্লিজ, আমাকে দাদু বলো না।
মঞ্চে দাদুর আবির্ভাব!সারা মুখে মাথায় বাবা লোকনাথের মতো সাদা দাড়ি সহ জটা। হাতে কমন্ডুলু নেই – আছে হলদে ক্যাম্বিসের এক পেটমোটা থলে। হাতে ত্রিশূলের মত কাঠের ওয়াকিং স্টিক। পরনে খদ্দরের সাদা রং চটা পাঞ্জাবি ও নিল সাদার চেক লুঙ্গি, পায়ে টায়ারের স্যান্ডেল। পাঞ্জাবিটা দেখেই বোঝা যাচ্ছে বিগত তিন মাস কাচা হয়নি। ধীরে সুস্থে দাদু ব্রতীর গায়ে গা ঘেঁষে বসল। সারা শরীরে বোটকা গন্ধ। দাদু ট্যাঁক থেকে গাধার ছবি দেওয়া একটা দেশলাই বার করল। দেশলাই বাক্সের ভিতর থেকে আধ-খাওয়া একটা বিড়ি বার করে ছুঁচোর মতো মুখটা করে দাঁত দিয়ে বিড়িটাকে চেপে ধরে অদ্ভূত এক মুখভঙ্গি করে দেশলাই জ্বালিয়ে বিড়িটাতে ফুক ফুক করে টান দিয়ে স্টীম ইঞ্জিনের মতো ধোঁয়া ছাড়ল। এখনও কিছু পাবলিক আছে যারা মোহিনীর মায়া কাটিয়ে প্রতিবাদ করে। প্রতিবাদী যাত্রী বলল -কোন ম্যানার্স শেখেননি। জানেন না, রেলে ধূমপান নিষিদ্ধ। রূপা বলে ওঠে – আপনি ঠিক বলেছেন, এটা হক কথা, সবাই জানে। কিন্তু গাড়ি যখন চলবে তখন তো রেলগাড়ি হবে। এখন তো কামরা! গাড়ি ছাড়তে এখনও তিন মিনিট বাকি। রূপবতী স্যারকে সাক্ষী করে বলে, স্যার আমি ঠিক বলছিতো। রূপবতী শিখে গেছে, এই স্যার ওর বিরুদ্ধে যাবে না।
ঝগড়াটা ঠিক দানা বাঁধল না। এখন বেশীরভাগ পাবলিক যা হচ্ছে হোক, আমার তো সরাসরি কোন ক্ষতি হচ্ছে না এই ভেবেই সন্তুষ্ট। রূপবতী অনুনয়ের সুরে বলে – স্যার, আপনি তো বললেন দমদম যাবেন। ব্রতী দম দেওয়া পুতুলের মতো বলে – হ্যাঁ। রূপবতী বলে -এই ভবঘুরে দাদুও দমদম যাবে। স্টেশনে নেমে দাদুকে একটা রিকশোয় তুলে দেবেন। সব রিক্সাওয়ালা দাদুকে চেনে, ঠিক পঞ্চানন তলায় পাঁচু পালের অনিকেতের আস্থানায় পৌঁছে দেবে। খআসি স্যার – বলে হিন্দি সিনেমার সায়নারা পোজ দিয়ে টা টা করে রূপবতী চলে গেল। জ্ঞানব্রতকে দমদম দাওয়াই দিয়ে গেল।
ব্রতী এখনও নবিশ। অনেক ঠকে শিক্ষে পেয়ে রাজারহাটের ‘সারস্বত হাউসিং সোসাইটি’তে ফ্ল্যাট কিনেছে। ফ্ল্যাটটি নয় তলায় – তিন দিক থেকে হাওয়া বাতাস খেলে। সব কিছু আপাতদৃষ্টিতে ভাল। কিন্তু কোন ব্যক্তি অন্য ব্যক্তিকে পাত্তা দেয়না, পরোয়া করেনা। তাই ঠকবার অবকাশ নেই, ঠেকে শেখার সুযোগও নেই।
কয়েক সপ্তাহ হল “দাদাগিরি” আবার শুরু হয়েছে। দাদাও গর্ব করে বলছে ঠকে ঠকেই,নবিশি হয়ে শিখতে শিখতে দাদা হওয়া যায়। আর দাদা হলে দাদা গিরিতে কোন বাধা থাকতে পারে না। শো জমে উঠেছে, এই সময়েই ফ্ল্যাটের কলিং বেল বেজে উঠল। দরজা খুলেই ব্রতী ফ্ল্যাট হওয়ার উপক্রম। নিখুঁত মেকাপ করা ফর্সা মুখের এক উঠতি তরুণী। মাথায় বারগেন্ডি রং দিয়ে বেবিলাইট হাইলাইট করা পনিটেল চুল।পোশাকে ‘সি কুইন’লাগানো। ঝিলিক মারছে পোশাকে।পরনে হট প্যান্ট, উর্দ্ধাংশে কালো ঘটি-হাতা রেশমের টি-শার্টে সোনালি অক্ষরে সামনে লেখা – ‘টাফ টু ক্যাচ মি’, পিছনে লেখা ‘ক্যাচ মি, ইফ ইউ ক্যান’। শরীর থেকে ফরাসি সুগন্ধী নাকে হোঁচট খেয়ে – মনে ধাক্কা মারছে। সব কিছুতেই এক আভিজ্যাতের রুচি। প্রাচীন কালে রাজা-মহারাজেরা সোনার সিক্যুইন ব্যবহার করত। ১৯০৭ সালে ‘সোয়ান লেক’ ছবিতে আ্যনা পাভলোভা সিক্যুইন বসানো পোশাকে দর্শকদের ঘুম কেড়ে নিয়েছিল। ব্রতী মাস্টার জানে আরবি ‘সিক্কা’ বা ইতালির ‘জেক্কিনো’ শব্দ থেকেই ‘সিক্যুইন’! আর সিক্কার অর্থ টাকা, যারা টাকায় বলীয়ান তারাই সিক্যুইন এ সাজ-গোজ করে। সুন্দরীর মুখে আদি অকৃত্রিম সেই মনোলিসার হাসি। যে হাসির তাৎপর্য্য, রহস্যময়তা আজও অধরা। ব্রতীর চওড়া হাসি, প্রায় বত্রিশটা দাঁতই গোনা যাবে। সুন্দরী বলে – আপনি ফ্রি আছেন? আমাকে একটা পার্টিতে যেতে হবে, তাই। ব্রতী লটারিতে প্রথম প্রাইজ পেয়েও এতটা বিহ্বল হতো না। নিজের কানকেই বিশ্বাস করতে পারছে না। এই সুন্দরীর সঙ্গে নাইট পার্টি – এতো মেঘ না চাইতেই ‘টিপ টিপ বর্ষা পানি ……পানি মে আগ লাগি’। গানটা হৃদয়ে দুরমুশ করতে থাকে। ব্রতী স্যারের জীবনে শ্রেষ্ঠ মুহূর্ত। অন্তর নিংড়ানো এক ঝর্ণার মতো শব্দের কল্লোল তুলে বলে -আমার ব্রত উপকার করা। আমি বিলকুল ফ্রি। আপনার কাজে লাগতে পারলে ……। কথা শেষ হওয়ার আগেই লাস্যময়ী পড়শী কোকিল কন্ঠে সুর তুলে বলে – আমার তিন বছর বয়সী ছেলেটাকে একটু সঙ্গ দেবেন,ও হাসিখুশি। আমার টনি একদম শান্ত ছেলে। আপনার সময় ভালই কাটবে। আজকে আমার বেবি সিটার আসেনি তো – তাই। তেঁতো করলা খেয়েও নিজের কর্মফলের সুবাদে রসগোল্লার হাসি হেসে, মনে মনে বলে – শিখলাম, বিনা মেঘেও বজ্রপাত হয়!
ব্রতী আবার বুদ্ধদেবদার শরণাপন্না। বুদ্ধদা, আমায় একটু বুদ্ধি ধার দিয়ে আমায় উদ্ধার করো। দাদা বলে, মানুষ না মান-হুঁশ। আমাদের হুঁশ শুধু বিষয়ে,বাকিটাতে বেহুঁশ। যার হুঁশ বা বিবেক আছে সেই তো মানুষ। মানুষ এক ধরনের জীব।জীব আবার চার শ্রেণীর। বদ্ধজীব, মুমুক্ষূজীব, মুক্তজীব আর নিত্যজীব। তুই ঠিক কর কি জীব হবি। ব্রতী কিছুই ঠিক না করতে পেরে নিজেই বলে, যতদিন বাঁচি, ততদিনই শিখি।
@তপন তরফদার ,
আমার রচিত কবিতা প্রকাশ করার জন্য কর্তৃপক্ষকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
"ঝড় এলেও ভাঙবে না", এই বহু অভিজ্ঞতার গদ্যে কবি, লেখক ও ইঞ্জিনিয়ার শ্যামল মন্ডল খুব টানটান করে নানা অভিজ্ঞতার গল্প…
আমার এই কবিতাটি প্রকাশ করার জন্য মাননীয় সম্পাদক মহাশয়, এবং কাব্যপট পত্রিকার সবাইকে জানাই আমার আন্তরিক প্রীতি, শুভেচ্ছা ও ধন্যবাদ।
Very very nice.
Very nice