কুশীনগর—শালবৃক্ষের ছায়ায় এক নীরব যাত্রা
একটি ভ্রমণ কাহিনী
লেখক: শ্যামল মন্ডল

ভোরের যাত্রা
শীতে বেশ কুয়াশা পড়ে। সেই কুয়াশার ধূসর পর্দা ভেদ করে ট্রেনটা যখন ছোট-ছোট স্টেশন পার হয়ে এগোচ্ছিল, তখন আমার মনে হচ্ছিল যেন সময়ের স্রোতটাকেও সঙ্গে বয়ে নিয়ে চলেছে। আজ আমার গন্তব্য কুশীনগর, সেই পবিত্র ভূমি, যেখানে দুই সহস্রাধিক বছর আগে গৌতম বুদ্ধ মহাপরিনির্বাণ লাভ করেছিলেন। সেই যমজ শালগাছের কথা, সেই নিস্তব্ধ পরিনির্বাণ ক্ষেত্র, সেই প্রাচীন স্তূপ—সব মিলিয়ে কুশীনগর যেন আমার কাছে এক রহস্যময় আহ্বান।
ট্রেন থেকে নামতেই দেখা গেল সকালের আলোটা ধীরে ধীরে কুয়াশা সরিয়ে ফেলছে। রেলওয়ে স্টেশনের বাইরে কিছু অটো আর ছোট গাড়ি দাঁড়িয়ে। আমি আগেই ঠিক করে রেখেছিলাম—আজ সারাদিন হেঁটে, দেখে, অনুভব করে কুশীনগরের অতীতকে স্পর্শ করব। তাই একটা অটো নিয়ে রওনা হলাম শহরের কেন্দ্রের দিকে।
কুশীনগর কোনো কোলাহলময় শহর নয়। প্রথম দেখাতেই মনে হলো—এ যেন এক অনন্য শান্তির জেলা। রাস্তা প্রশস্ত নয়, তবে গাছপালায় ঘেরা। ইট-পাথরের শহুরে আড়ম্বর নেই। আছে শুধু শান্তি, মানুষের সরল মুখ, আর ইতিহাসের অব্যক্ত নিঃশ্বাস।
কুশীনগরের প্রথম দর্শন
অটোটা যখন মহাপরিনির্বাণ মন্দিরের কাছে পৌঁছল, তখন সূর্য উপরে উঠেছে। ফটকের সামনে দাঁড়িয়ে মনে হলো—এ যেন আমি কোনো সাধনার দ্বারে এসে উপস্থিত। প্রবেশমুখে লেখা: “Mahaparinirvana Temple – Kushinagar”। দারোয়ান টিকিট কেটে দিলেন। তার চোখ দুটো শান্ত, কথাবার্তা কম। যেন এই মন্দিরের নীরবতা তার মনেও ছড়িয়ে গেছে।
ভিতরে ঢুকতেই দেখি সারি সারি শালগাছ। যদিও এগুলো প্রতীকীভাবে রোপিত, তবুও বাতাসে একটা প্রাচীনতার গন্ধ পাওয়া যায়। পাতার ফাঁক গলে আলো এসে পড়ে, যেন সেই আলোও ইতিহাসের পাতায় হাত রেখে দিচ্ছে।
আমি থমকে দাঁড়ালাম। মনে হচ্ছিল—এখানে বুদ্ধের শেষ নিশ্বাসের স্মৃতি এখনও বাতাসে ভেসে বেড়ায়।

মহাপরিনির্বাণ মন্দিরের ভেতরে
মন্দিরের দরজা দিয়ে ঢোকার পর প্রথমেই চোখে পড়ল—ছয় ফুটেরও বেশি লম্বা শায়িত বুদ্ধের মোহনীয় মূর্তি। মূর্তিটি একটানা শায়িত, ডান কনুই ভাঁজ করা, মাথা হাতের উপর রাখা। দেখলেই বোঝা যায়—এই ভঙ্গিটি “মহাপরিনির্বাণ” বা চিরশান্তির প্রতীক।
ভেতরের আলো কম, কিন্তু মূর্তির ওপর সোনালি আভা পড়ে যেন এক অপার্থিব সৌন্দর্য তৈরি করে। বৌদ্ধ ভিক্ষুরা নীরবে বসে প্রার্থনা করছেন। কেউ ধ্যান করছেন। আর আমি দাঁড়িয়ে আছি—চুপ করে, নির্বাক হয়ে।
এই প্রথম জীবনে বুঝলাম—শান্তিও শব্দহীন নয়, শান্তিরও একটা গভীর শব্দ আছে। বুদ্ধের শায়িত মূর্তির সামনে দাঁড়িয়ে সেই শব্দকে স্পষ্ট শুনলাম।
আমি ধীরে ধীরে মন্দিরের চারপাশ ঘুরে দেখলাম। দেওয়ালে প্রাচীন খোদাই, খননকার্যের তথ্য, এবং নানান ভাষায় বুদ্ধের বাণী লেখা। মানুষের আনাগোনা বেশি নয়। প্রত্যেকেই যেন নিজের মতো করে ইতিহাস খুঁজে নিচ্ছে।
শালবৃক্ষের ছায়ায় বসে
মন্দিরের পেছনের দিকে বেরিয়ে যেতেই দেখা গেল—নির্জন এক খোলা মাঠ। চারদিকে শালগাছ। ঠান্ডা বাতাসে পাতাগুলো দুলছে। আমি এক কোণে বসে পড়লাম।
আজ থেকে ২৫০০ বছর আগে ঠিক এই জায়গাতেই বুদ্ধ শুয়ে পড়েছিলেন। তাঁর শেষ নির্দেশনা, তাঁর চিরবিদায়, তাঁর শান্তিময় হাসি—সবই এই ভূমি দেখেছিল। ঠিক একইভাবে মল্ল গণতন্ত্রের মানুষ তাঁকে ঘিরে দাঁড়িয়েছিল; ভিক্ষুরা কেঁদেছিল; আনন্দ ভিক্ষু তাঁর সর্বশেষ সঙ্গ দিয়েছিলেন।
আমি সেই কাহিনী মনে করে গা ছমছম অনুভব করলাম—এ যে ইতিহাস নয়, এ এক অনুভূতি।
একটি শালপাতা আমার মাথার ওপর দিয়ে উড়ে এসে পড়ল। মনে হলো, প্রকৃতি যেন বিশেষ কিছু বলতে চাইছে।
রামভার স্তূপ—শেষ চিতাস্থলী
পরবর্তী গন্তব্য ছিল রামভার স্তূপ—যেখানে বুদ্ধের দেহের দাহসংস্কার হয়েছিল। অটোতে করে পৌঁছতে সময় লাগল প্রায় পনেরো মিনিট।
স্তূপটি বিশাল। লালচে ইটের ঢিবির মতো, কিন্তু তার আকার ও গঠন দেখে বোঝা যায়—এটি ছিল এক সময়ের মহৎ স্থাপত্য। স্তূপের চারপাশ ঘুরে ঘুরে মনে হলো, এই বিশালত্ব কেবল দাহস্থল নয়; এটি এক যুগের অবসানের সাক্ষী।
এক কোণে বসে আমি চোখ বন্ধ করলাম। ভেবেছি—সেদিন আগুনের আলোয় মল্ল রাজারা দাঁড়িয়ে; ভিক্ষুরা স্তব পাঠ করছে; বুদ্ধের দেহ আগুনে বিলীন হয়ে যাচ্ছে; আর ঠিক সেই মুহূর্তে মানবজাতির ইতিহাসে এক নতুন অধ্যায় শুরু হচ্ছে।
একজন স্থানীয় বয়স্ক মানুষ বললেন—
“বাবু, এই জায়গায় আসলেই মনে হয় আমরা ইতিহাসের ভেতর দাঁড়িয়ে আছি। কত রাজা-রাজড়ার সমাধি গেছে, কিন্তু যারা সত্যের পথ দেখায়, তাদের স্মৃতি কখনো শেষ হয় না।”
আমি সম্মত হলাম। সত্যিই তো—বুদ্ধ কেবল ধর্মপ্রবর্তক নন; তিনি মানবতার শিক্ষক।
জাপানি মন্দির—সময়ের সেতুবন্ধ
কুশীনগরের আরেকটি বিশেষ স্থান হলো জাপানি বৌদ্ধ সমাজের প্রতিষ্ঠিত জাপানি পিস প্যাগোডা। সাদা রঙের অসাধারণ গম্বুজ, চারদিকে সবুজ বাগান, আর নিচে সুদৃশ্য পদ্মফুল। এখানে প্রবেশ করে মনে হলো—পুরনো ভারতের সঙ্গে আধুনিক বিশ্বের এক সুন্দর মিলন ঘটেছে।
একজন জাপানি ভিক্ষু আমাকে হাসিমুখে স্বাগত জানালেন। খুব কম ইংরেজি বলতে পারলেন, কিন্তু বোঝা গেল—তাদের হৃদয়ে বুদ্ধের জন্য নিখাদ শ্রদ্ধা।
তাঁর ইশারায় আমি মন্দিরের চত্ত্বর ঘুরে দেখলাম। বাতাসে ঘণ্টার টুংটাং শব্দ। পদ্মপাতার ওপর ছোট ছোট শিশিরবিন্দু জ্বলজ্বল করছে। মনে হলো—সময় যেন এখানে থমকে আছে।
এমন জায়গায় দাঁড়িয়ে বুঝলাম—বুদ্ধের শিক্ষা এক দেশ বা ধর্মের নয়; এটি মানুষের। তাই হাজার মাইল দূরের জাপান থেকেও মানুষ এসে এখানে ধ্যান করে।
আরো কিছু দেখা—বৌদ্ধ মঠ ও মিউজিয়াম
সন্ধ্যার আগে আমি কুশীনগরের মিউজিয়ামে গেলাম। এখানে প্রত্নতাত্ত্বিক খননে পাওয়া বহু সামগ্রী সংরক্ষিত আছে—প্রাচীন ইট, মূর্তি, পাথরের ফলক, মল্ল রাজ্যের অবশিষ্টাংশ, খননের মানচিত্র।
বিশেষ করে একটি পাথরের ফলকে শালগাছের প্রতীক দেখে মনে হলো—এটাই সেই বৃক্ষযুগলের প্রতীক, যার নিচে বুদ্ধ শেষবারের মতো শুয়েছিলেন।
বাইরের দিকে বিভিন্ন দেশের বৌদ্ধ মঠ—থাই মঠ, বার্মিজ মঠ, চীনা মঠ—এক একটা যেন স্থাপত্যের নিজস্ব সৌন্দর্য নিয়ে দাঁড়িয়ে। ভ্রমণকারী হলে সারাদিন শুধু এগুলো দেখেই কাটিয়ে দেওয়া যায়।
সন্ধ্যার কুশীনগর—শান্তির গান
সন্ধ্যা নামছে। মন্দির এলাকায় আবার ফিরে এলাম। চারদিকে মৃদু আলো জ্বলছে। ভিক্ষুরা শঙ্খ বাজাচ্ছেন। এক অনাবিল শান্তির সুর ভেসে আসছে।
আমি আবার শালগাছের ছায়ায় দাঁড়ালাম। বাতাস থমথমে। মনে হলো—এই পৃথিবীতে শান্তি যদি কোথাও দেখা যায়, তবে এই ছোট্ট কুশীনগরেই।
অন্ধকার নামতে শুরু করল। আকাশে তারারা একে একে জ্বলতে লাগল। আর আমি দাঁড়িয়ে অনুভব করলাম—মানুষ কত বড়-বড় শহরে বাস করে, কত বড় বড় কাজ করে, অথচ সত্যিকারের শান্তির স্বাদ খুঁজে পায় না। এখানে এসে বুঝলাম—শান্তি হলো ভেতরের আলো।
আজকের দিনটা আমার জীবনে এক অমলিন স্মৃতি হয়ে থাকবে।
রাতের পথে ফেরার আগে
হোটেলে ফেরার পথে অটোওয়ালা বলল—
“বাবু, অনেক লোক আসে, কিন্তু শান্তি খুঁজে যারা আসে, তারা সবাই খুশি হয়ে ফেরে। কুশীনগর এমনই জায়গা।”
আমি হাসলাম। সত্যিই তাই।
দিনভর ঘোরাঘুরি শেষে শরীর ক্লান্ত হলেও মন অদ্ভুতভাবে হালকা। যেন একটা ভারসাম্য ফিরে পেয়েছি।
পরদিন ভোর—শেষ প্রার্থনা
পরের দিন ভোরে আবার মন্দিরে গেলাম। সূর্যের প্রথম আলো শালগাছের পাতায় ঝিলিক দিচ্ছে। ভিক্ষুরা প্রার্থনা করছে, মোমবাতির আলো দুলছে। আমি চুপচাপ বসে থাকলাম।
হঠাৎ মনে হলো, বুদ্ধ যেন বলছেন—
“অত্ত দীপো ভব—নিজেই নিজের আলো হও।”
এরপর আমি ধীরে ধীরে বেরিয়ে এলাম। মনে হলো—এই শালবৃক্ষের ছায়া আমাকে কিছু শিখিয়ে দিয়ে গেল। জীবনের প্রতি নম্রতা, শান্তির মূল্য, আর সত্যের মাহাত্ম্য।
কুশীনগর থেকে বিদায়—এক নতুন আলো নিয়ে
ফেরার সময় আমি পেছন ফিরে তাকিয়ে দেখলাম—মন্দিরের গম্বুজ, শালগাছের সারি, বাতাসের দোলা—সবই যেন আমাকে বিদায় জানাচ্ছে।
এ ভ্রমণ কেবল জায়গা দেখা নয়; এটি ছিল আত্মার সঙ্গে আত্মার সংলাপ।
কুশীনগর আমাকে শিখিয়েছে—
শান্তি শব্দের নয়, অনুভূতির।
সত্য শক্তির নয়, উপলব্ধির।
বুদ্ধ
শুধু তীর্থ নয়, মানবতার পথ।
এই অভিজ্ঞতা আমার হৃদয়ে চিরস্থায়ী হয়ে থাকবে।
কীভাবে যাবেন:
আপনি যদি দূর শহর থেকে আসেন
ধরুন আপনি কলকাতা, ঢাকা, দিল্লি, বেঙ্গালুরু—যে কোনো বড় শহর থেকেই আসুন না কেন—সেরা পথটি হলো গোরখপুরকে কেন্দ্র ধরে নেওয়া।
কেন?
কারণ কুশীনগর নিজে খুব ব্যস্ত শহর নয়; গোরখপুরই হচ্ছে “মেইন হাব”।
তাই রুটটা এমন হবে—
শহর ➝ গোরখপুর ➝ কুশীনগর
কুশীনগর শুধু ৪৫–৫০ কিমি দূর।
★গোরখপুর থেকে গাড়িতে নামলে মনে হবে শহরটা আপনাকে হাত ধরেই কুশীনগর পর্যন্ত পৌঁছে দিচ্ছে।
★ আপনি যদি ট্রেনে ভ্রমণপ্রেমী হন
গোরখপুর জংশন ভারতের অন্যতম ব্যস্ত রেলস্টেশন।
এখানে উত্তর ভারত–পূর্ব ভারতের প্রায় সব বড় শহরের ট্রেন আসে।
গোরখপুর স্টেশন থেকে বের হলেই তিন ধরনের অপশন পাবেন:
ছোট গাড়ি (₹700–₹1000) — ১ ঘণ্টা
শেয়ার জীপ (₹60–₹80) — লোকালদের মতো ভ্রমণ
বাস (₹35–₹50) — ধীর গতিতে আরাম
এই অনুভূতি সাধারণ গুগল রেজাল্টে পাবেন না—
গোরখপুর থেকে কুশীনগর যাওয়ার পথে আপনি ধানক্ষেত, ছোট গ্রামের ঘরবাড়ি, বৌদ্ধ মন্দিরের পতাকা, আর মাঝেমধ্যে মহাসড়কে চা-দোকানের গরম জলে ভেজা ধোঁয়া দেখবেন।
★আপনি যদি বিমান সুবিধা খুঁজছেন
গোরখপুর বিমানবন্দর ছোট হলেও অত্যন্ত চমৎকার।
সেখানে নেমে কুশীনগর যাওয়ার একমাত্র গোলমাল
অত্যন্ত বেশি ট্যাক্সিভাড়া চাইবে।
কিন্তু লোকাল টিপস হলো:
বাইরে গিয়ে অ্যাপ-ক্যাব বা স্থানীয় “ভাড়া গাড়ি কাউন্টার” ধরলে অর্ধেক দামেই কাজ হয়ে যায়।
এটা শুধু লোকালরাই জানে—ইন্টারনেটে নেই।
★ আপনি যদি রাস্তা ধরে গাড়িতে যেতে চান
লখনউ → গোরখপুর → কুশীনগর রুটে রাস্তা বেশ ভালো।
কিন্তু
বারাণসী → আজমগড় → কুশীনগর রুটে অনেক জায়গায় প্যাঁচানো রাস্তা আছে, যেদিকে নবাগতের স্টিয়ারিং নিতে একটু সতর্কতা জরুরি।
আরেকটা মজার তথ্য:
ফজিলনগর মোড়ে ঢুকলেই দেবালয়ের মতো শান্ত রাস্তা—
জানা যায়, বুদ্ধের শেষ যাত্রাপথও এই দিক দিয়েই ছিল।
★বাংলাদেশ / পশ্চিমবঙ্গ থেকে যারা পরিকল্পনা করছেন
অনেকেই খোঁজ পান না—এখানে লোকাল সাজেশন:
কলকাতা থেকে
কলকাতা ➝ গোরখপুর (ট্রেন)
গুরুদেব এক্সপ্রেস
বাঘ এক্সপ্রেস
পুরনো রুটের ট্রেনগুলো
গোরখপুর থেকে কুশীনগর ১ ঘণ্টার পথ।
ঢাকা থেকে
সবচেয়ে সহজ হলো:
ঢাকা ➝ কলকাতা ➝ গোরখপুর ➝ কুশীনগর
যদি আগরতলা বা সিলেটের দিক থেকে আসেন, সড়কপথেও গোরখপুর সুবিধাজনক।
ছোট্ট “ইনসাইডার টিপস”—যা সাধারণ সার্চে পাবেন না
কুশীনগরে রাত ৯টার পর লোকাল গাড়ি পাওয়া কঠিন—সময়মতো পৌঁছান।
গোরখপুর থেকে রাস্তায় “চৌরির বাজার” নামে জায়গায় অসাধারণ লস্যি মেলে—পথে নামলে ট্রাই করতে পারেন।
যদি বৌদ্ধ সার্কিট ঘুরতে চান (লুম্বিনী–কুশীনগর–শ্রাবস্তী), তাহলে কুশীনগরকে
মাঝখানে রাখলে খরচ ৩০–৩৫% কমে যায়।
বিদেশি পর্যটক বেশি থাকায় কুশীনগরের হোটেলের দাম মৌসুমে হঠাৎ বেড়ে যায়। অগ্রিম বুকিং করাই বেস্ট।
আমার রচিত কবিতা প্রকাশ করার জন্য কর্তৃপক্ষকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
"ঝড় এলেও ভাঙবে না", এই বহু অভিজ্ঞতার গদ্যে কবি, লেখক ও ইঞ্জিনিয়ার শ্যামল মন্ডল খুব টানটান করে নানা অভিজ্ঞতার গল্প…
আমার এই কবিতাটি প্রকাশ করার জন্য মাননীয় সম্পাদক মহাশয়, এবং কাব্যপট পত্রিকার সবাইকে জানাই আমার আন্তরিক প্রীতি, শুভেচ্ছা ও ধন্যবাদ।
Very very nice.
Very nice