কবিতা : সর্বংসহা
(✍রুদ্র প্রসাদ।)
🌱🌱🌱🗼🗼🗼সাধারণ এক অবলা নারী…,
অনেক গুণে গুণী সে,
কিন্তু সে যে জানে না, কি তার গুণাবলী!
উপলব্ধি করার সুযোগ বা সময়, কোনওটাই তো মেলেনি তার!
সেবা, সহ্য, ক্ষমা, প্রেম…;
সব কিছু তার বড় সহজলভ্য মনে হয় সবার কাছে।
সে বুঝে গেছে, ‘এসব তার গুণ নয় কর্তব্য’।
বদলে যার সে পেয়েছে আশ্রয়,
পরিচয়ের বদলে অত্যাচার মেশানো নির্ভরতা।
যত দিয়ে যেতে পারবে, ততই ভালো,
মূল্য নেই আত্মত্যাগের, ঘুচে যায় আমিত্ব,
সব স্বকীয়তা ঢাকা পড়ে যায় আঁধারে,
ঠিক তার অস্তিত্বের মতোই।
হঠাৎ একদিন সে উন্মোচিত হয়, কোনও মুগ্ধ দৃষ্টির সামনে, মনে ওঠে আলোড়ন।
খাঁচার পাখিটা প্রাণপণে ডানা ঝাপটায়, উড়ে যেতে চায়,
কিন্তু সেখানেও সে নিরুপায়!
সেই মুগ্ধতার উষ্ণতা, শিহরণ অনুভবের উপায় নেই!
আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে রেখেছে শতেক বাঁধনে!
সব থাকা সত্ত্বেও পায় না স্বীকৃতি,
পারে না নিজের কথা ভাবতে,
বুক ফাটে তবু মুখ রাখতে হয় বন্ধ!
অজস্র বন্ধন তাকে আটকে দিয়েছে,
যার শিকড় অজান্তেই তাকে ভেদ করে চলে গেছে অনেক গভীরে।
কে বুঝবে তার কদর?
কে দেবে তাকে মনেতে ঠাঁই?
ছোট ছোট না বলা কথা গুলো মনেই গাঁথা রয়ে যায়,
বলার যে তার অধিকার নেই ।
কখনও মাতা, কখনও ভগিনী, কখনও সঙ্গিনী রূপে,
সে সজ্জিতা সর্বংসহা পরসুখে।
অনুভূতি লুকিয়ে, মানতে মানাতে শিখে নারী হয়েছে ভাস্বর,
হাসি মেখে মুখে, কঠিন জীবন পথে প্রকৃত আলোর দিশারী।।
অনেক গুণে গুণী সে,
কিন্তু সে যে জানে না, কি তার গুণাবলী!
উপলব্ধি করার সুযোগ বা সময়, কোনওটাই তো মেলেনি তার!
সেবা, সহ্য, ক্ষমা, প্রেম…;
সব কিছু তার বড় সহজলভ্য মনে হয় সবার কাছে।
সে বুঝে গেছে, ‘এসব তার গুণ নয় কর্তব্য’।
বদলে যার সে পেয়েছে আশ্রয়,
পরিচয়ের বদলে অত্যাচার মেশানো নির্ভরতা।
যত দিয়ে যেতে পারবে, ততই ভালো,
মূল্য নেই আত্মত্যাগের, ঘুচে যায় আমিত্ব,
সব স্বকীয়তা ঢাকা পড়ে যায় আঁধারে,
ঠিক তার অস্তিত্বের মতোই।
হঠাৎ একদিন সে উন্মোচিত হয়, কোনও মুগ্ধ দৃষ্টির সামনে, মনে ওঠে আলোড়ন।
খাঁচার পাখিটা প্রাণপণে ডানা ঝাপটায়, উড়ে যেতে চায়,
কিন্তু সেখানেও সে নিরুপায়!
সেই মুগ্ধতার উষ্ণতা, শিহরণ অনুভবের উপায় নেই!
আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে রেখেছে শতেক বাঁধনে!
সব থাকা সত্ত্বেও পায় না স্বীকৃতি,
পারে না নিজের কথা ভাবতে,
বুক ফাটে তবু মুখ রাখতে হয় বন্ধ!
অজস্র বন্ধন তাকে আটকে দিয়েছে,
যার শিকড় অজান্তেই তাকে ভেদ করে চলে গেছে অনেক গভীরে।
কে বুঝবে তার কদর?
কে দেবে তাকে মনেতে ঠাঁই?
ছোট ছোট না বলা কথা গুলো মনেই গাঁথা রয়ে যায়,
বলার যে তার অধিকার নেই ।
কখনও মাতা, কখনও ভগিনী, কখনও সঙ্গিনী রূপে,
সে সজ্জিতা সর্বংসহা পরসুখে।
অনুভূতি লুকিয়ে, মানতে মানাতে শিখে নারী হয়েছে ভাস্বর,
হাসি মেখে মুখে, কঠিন জীবন পথে প্রকৃত আলোর দিশারী।।
বাহ দারুণ
খুব ভালো লাগলো । প্রকৃত সহানুভূতি প্রকাশিত হয়েছে ।
খুব খুব ভালো লাগল বন্ধু
খুব খুব ভালো লাগল বন্ধু
অসাধারণ লিখলে