Spread the love

 

প্রবন্ধ     

অকালে হারানো এক উজ্জ্বল নক্ষত্র

জহির রায়হান (লেখক ও চিত্র-পরিচালক)

 

শংকর ব্রহ্ম

 

 

 

১৯৩৫ সালের ১৯শে আগস্ট বর্তমান ফেনী জেলার সোনাগাজি উপজেলার নবাবপুর ইউনিয়নের মজুপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন জহির রায়হান।

 

তাঁর পিতার নাম মাওলানা মোহাম্মদ হাবিবুল্লাহ, তিনি কলকাতা আলিয়া মাদ্রাসার অধ্যাপক ছিলেন, এবং পরবর্তীতে ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসার অধ্যক্ষ হয়েছিলেন।

 

প্রাথমিক লেখাপড়াঃ মিত্র ইন্সটিটিউট, কলকাতা । আলিয়া মাদ্রাসা, কলকাতা। ১৯৪৯ : নতুন সাহিত্য পত্রিকা,(কলকাতা)-য় ওদের জানিয়ে দাও

 

শীর্ষক কবিতা প্রকাশিত। ১৯৫০: আমিরাবাদ হাইস্কুল ( ফেনী ) থেকে মেট্রিক পরীক্ষা। ১৯৫১-১৯৫৭ : কমিউনিস্ট পার্টির সাথে সরাসরি জড়িত। ১৯৫২ : : ছাত্র অবস্থাতেই মহান ভাষা আন্দোলনে অংশগ্রহণ। মোহাম্মদ জহিরুল্লাহ থেকে জহির রায়হানে পরিণত। প্রমথেশ বড়ুয়া মেমোরিয়াল ফটোগ্রাফি স্কুল (কলকাতা)-য় ভর্তি।

 

১৯৫৩: জগন্নাথ কলেজ ( ঢাকা ) থেকে আই.এস.সি পরীক্ষা। ১৯৫৬ -১৯৫৮ : কোর্স শেষ না করেই

 

চিকিৎসাশাস্ত্র (মেডিক্যাল কলেজ) ত্যাগ।

 

১৯৫৬: পাকিস্তানের প্রখ্যাত চিত্র পরিচালক জারদরি -এর সহকারী মনোনীত হয়ে চলচ্চিত্র জগতে প্রবেশ।

 

১৯৫৮: : বি.এ.অনার্স (বাংলা ভাষা ও সাহিত্য), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। পঞ্চাশের দশকে ছাত্র অবস্থায় প্রথম

 

গল্পগ্রন্থ সূর্য গ্রহণ প্রকাশিত।

 

জহির কলকাতা মাদ্রাসার অ্যাংলো-পার্সিয়ান বিভাগে ভর্তি হয়েছিলেন। তবে ১৯৪৭ সালে দেশবিভাগের পর তিনি তার পরিবারের সাথে কলকাতা হতে বাংলাদেশে (তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান) স্থানান্তরিত হন। তিনি ১৯৫৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে বাংলায় স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন।

 

তারপর তাঁর সাহিত্যিক ও সাংবাদিক জীবন শুরু হয়। ১৯৫০ সালে তিনি ‘যুগের আলো পত্রিকা’য় সাংবাদিক হিসেবে কাজ শুরু করেন। পরবর্তীতে তিনি ‘খাপছাড়া’, ‘যান্ত্রিক’, ‘সিনেমা’ ইত্যাদি পত্রিকাতেও কাজ করেন। ১৯৫৬ সালে তিনি সম্পাদক হিসেবে ‘প্রবাহ’ পত্রিকায় যোগ দেন। ১৯৫৫ সালে তার প্রথম গল্পগ্রন্থ ‘সূর্যগ্রহণ’ প্রকাশিত হয়।

 

চলচ্চিত্র জগতে তার আগমন ঘটে ১৯৫৭ সালে, ‘জাগো হুয়া সাভেরা’ ছবিতে সহকারী হিসেবে কাজ করার মাধ্যমে। তিনি সালাউদ্দীনের ছবি ‘যে নদী মরুপথেতে’ও সহকারী হিসেবে কাজ করেন। প্রখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক এহতেশাম তাকে ‘এ দেশ তোমার আমার’ এ কাজ করার আমন্ত্রণ জানান। জহির এ ছবির নামসঙ্গীত রচনা করেছিলেন। ১৯৬১ সালে তিনি রূপালী জগতে পরিচালক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন।

 

১৯৬৪ সালে তিনি পাকিস্তানের প্রথম রঙিন চলচ্চিত্র ‘সঙ্গম’ নির্মাণ করেন (উর্দু ভাষার ছবি) এবং পরের বছর তার প্রথম সিনেমাস্কোপ চলচ্চিত্র ‘বাহানা’ মুক্তি পায়।

 

তিনি ব্যক্তিগত জীবনে দু’বার বিয়ে করেন।

 

জহির রায়হানের দুই স্ত্রী’র একজন বিখ্যাত চলচ্চিত্র অভিনেত্রী সুমিতা দেবী (১৯৬১ সালে তাদের বিয়ে হয়)। এই প্রয়াত অভিনেত্রীর দুই ছেলে বিপুল রায়হান ও অনল রায়হান। দুজনেই প্রতিষ্ঠিত নাট্য নির্মাতা। আরেকজন স্ত্রী প্রখ্যাত অভিনেত্রী সুচন্দা (১৯৬৬ সালে তাদের বিয়ে হয়) তার ছোট ছেলে তপু রায়হানও অভিনেতা। তিনি ‘সবুজ কোট কালো চশমা’ ছবিতে অভিনয় করেছিলেন। জহির রায়হানের এক ভাই শহীদুল্লা কায়সারের মেয়ে শমী কায়সার, তিনিও একজন অভিনেত্রী।

 

 

জহির রায়হান ভাষা আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে যুক্ত ছিলেন এবং ২১শে ফেব্রুয়ারির ঐতিহাসিক আমতলা সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন। ভাষা আন্দোলন তার ওপর গভীর প্রভাব ফেলেছিল, যার ছাপ দেখতে পাওয়া যায় তার বিখ্যাত চলচ্চিত্র “জীবন থেকে নেয়া” ছবিতে। তিনি ১৯৬৯ সালের গণ অভ্যুত্থানে অংশ নেন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে তিনি কলকাতায় চলে আসেন এবং এখানে থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পক্ষে প্রচারাভিযান ও তথ্যচিত্র নির্মাণ শুরু করেন। কলকাতায় তার নির্মিত চলচ্চিত্র “জীবন থেকে নেওয়া”- র বেশ কয়েকটি প্রদর্শনী হয় এবং চলচ্চিত্রটি দেখে সত্যজিত রায়, মৃণাল সেন, তপন সিনহা এবং ঋত্বিক ঘটক প্রমুখ ভূয়সী প্রশংসা করেন। সে সময়ে তিনি চরম আর্থিক সঙ্কটে থাকা সত্ত্বেও তার চলচ্চিত্র প্রদর্শনী থেকে প্রাপ্ত সমস্ত অর্থ তিনি মুক্তিযোদ্ধা তহবিলে দান করেন।

 

তিনি ছিলেন একজন প্রখ্যাত বাংলাদেশি চলচ্চিত্র পরিচালক, ঔপন্যাসিক, এবং গল্পকার। বাংলা সাহিত্যের গল্প শাখায় অবদানের জন্য তিনি ১৯৭২ সালে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার লাভ করেন। চলচ্চিত্রে অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে ১৯৭৭ সালে মরণোত্তর বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা একুশে পদক এবং সাহিত্যে অবদানের জন্য ১৯৯২ সালে মরণোত্তর বাংলাদেশের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা স্বাধীনতা পুরস্কারে ভূষিত করে। চলচ্চিত্রে তার সামগ্রিক অবদানের জন্য ১৯৭৫ সালে ১ম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে তাকে মরণোত্তর বিশেষ পুরস্কার প্রদান করা হয়।

 

তার রচিত প্রথম উপন্যাস ‘শেষ বিকেলের মেয়ে’ ১৯৬০ সালে প্রকাশিত হয়। তার রচিত অন্যান্য উল্লেখযোগ্য উপন্যাস হল ‘হাজার বছর ধরে’ ও ‘আরেক ফাল্গুন।’ ‘হাজার বছর ধরে’ উপন্যাসের জন্য ১৯৬৪ সালে ‘আদমজী সাহিত্য পুরস্কার’ লাভ করেন। তার নির্মিত প্রথম চলচ্চিত্র কখনো আসেনি (১৯৬১)। ১৯৬৪ সালে ‘কাঁচের দেয়াল’ চলচ্চিত্রের জন্য তিনি ‘নিগার পুরস্কার’ লাভ করেন। তার নির্মিত অন্যান্য চলচ্চিত্রগুলো হল ‘বেহুলা’, ‘সঙ্গম’, ‘আনোয়ারা’ এবং ‘জীবন থেকে নেয়া’। ‘স্টপ জেনোসাইড’ প্রামাণ্যচিত্রে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের ভয়াবহ চিত্র তুলে ধরে প্রশংসিত হন।

 

 

জহির রায়হান ১৯৭১ সালের ১৭ই ডিসেম্বর ঢাকা ফিরে আসেন। তার নিখোঁজ ভাই শহীদুল্লাহ কায়সারকে খুঁজতে শুরু করেন, যিনি স্বাধীনতার ঠিক আগমুহূর্তে পাকিস্তানি আর্মির এদেশীয় দোসর ‘আল বদর বাহিনী’ কর্তৃক অপহৃত হয়েছিলেন। মিরপুরে তাঁর ভাই শহীদুল্লাহ কায়সারসহ আরও অনেককে বিহারিরা আটকে রেখেছে বলে খবর পেয়ে ১৯৭২ সালের ৩০ জানুয়ারি সকালে তিনি সেনাবাহিনী ও পুলিশের সঙ্গে মিরপুর ১২ নম্বরের দিকে যান।

 

মিরপুর ছিল ঢাকা থেকে কিছুটা দূরে অবস্থিত বিহারী অধ্যুষিত এলাকা।

 

সকাল সাড়ে নয়টার দিকে বিহারিরা কালাপানি পানির ট্যাংকের সামনে সেনা ও পুলিশ সদস্যদের দিকে গুলিবর্ষণ শুরু করে। এতে তিনি নিহত হন। পরদিন ৩১ জানুয়ারি মিরপুর বিহারি ও পাকিস্তানি সৈন্যদের দখলমুক্ত হলেও তার লাশ পাওয়া যায়নি।

 

 

তাঁর প্রাপ্ত পুরস্কার ও সম্মাননা –

 

 

১৯৬৪ সালে হাজার বছর ধরে উপন্যাসের জন্য আদমজী সাহিত্য পুরস্কার

 

১৯৬৫ সালে – কাচের দেয়াল চলচ্চিত্রের জন্য শ্রেষ্ঠ বাংলা চলচ্চিত্র বিভাগে নিগার পুরস্কার।

 

১৯৭২ সালে – গল্প সাহিত্যে অবদানের জন্য বাংলা একাডেমি প্রদত্ত বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার (১৯৭১) (মরণোত্তর)

 

১৯৭৭ সালে – শিল্পকলায় (চলচ্চিত্র) অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রদত্ত দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান একুশে পদক (মরণোত্তর)

 

১৯৯২ সালে – সাহিত্যে অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রদত্ত সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার (মরণোত্তর)

 

২০০৫ সালে – হাজার বছর ধরে চলচ্চিত্রের জন্য শ্রেষ্ঠ কাহিনীকার বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (মরণোত্তর)।

 

 

তাঁর উল্লেখযোগ্য কাজ

 

 

১). শেষ বিকেলের মেয়ে (১৯৬০) প্রথম উপন্যাস। প্রকাশক: সন্ধানী প্রকাশনী (রোমান্টিক প্রেমের উপাখ্যান)

 

২). হাজার বছর ধরে (১৯৬৪) আবহমান বাংলার গ্রামীণ জীবনের পটভূমিতে রচিত আখ্যান। (চলচ্চিত্ররূপ (২০০৫)

 

৩). আরেক ফাল্গুন (১৯৬৯) বায়ান্নর রক্তস্নাত ভাষা-আন্দোলনের পটভূমিতে রচিত কথামালা।

 

৪). বরফ গলা নদী (১৯৬৯) প্রথম প্রকাশ: ‘উত্তরণ’ সাময়িকী। অর্থনৈতিক কারণে বিপর্যস্ত ক্ষয়িষ্ণু মধ্যবিত্ত পরিবারের অসহায়ত্ব গাথা।

 

৫). আর কতদিন (১৯৭০) অবরুদ্ধ ও পদদলিত মানবাত্নার আন্তর্জাতিক রূপ এবং সংগ্রাম ও স্বপ্নের আত্মকথা।

 

৬). কয়েকটি মৃত্যু – একুশে ফেব্রুয়ারি (১৯৭০)

 

৭). তৃষ্ণা (১৯৬২)

 

 

গল্পসমগ্র

 

 

১). সূর্যগ্রহণ প্রথম গল্পগ্রন্থ (১৩৬২ বঙ্গাব্দ)

 

২). সোনার হরিণ

 

৩). সময়ের প্রয়োজনে একটি জিজ্ঞাসা

 

৪). হারানো বলয়

 

৫). বাঁধ

 

৬). নয়াপত্তন

 

৭). মহামৃত্যু

 

৮). ভাঙাচোরা

 

৯). অপরাধ

 

১০). স্বীকৃতি

 

১১). অতি পরিচিত

 

১২). ইচ্ছা অনিচ্ছা

 

১৩). জন্মান্তর

 

১৪). পোস্টার

 

১৫). ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি

 

১৬). কতকগুলো কুকুরের আর্তনাদ

 

১৭). কয়েকটি সংলাপ (১৯৭১)

 

১৮). দেমাক

 

১৯). ম্যাসাকার

 

২০). একুশের গল্প

 

 

অন্যান্য রচনা

 

 

১). পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ (প্রবন্ধ), কলকাতার ঐতিহ্যবাহী ‘পরিচয়’ সাহিত্যপত্রের বাংলাদেশ সংখ্যায় (জুলাই ১৯৭১) এ প্রকাশিত হয়।

 

২). অক্টোবর বিপ্লব ও সোভিয়েত চলচ্চিত্র (প্রবন্ধ), সোভিয়েত বিপ্লবের ৫০ তম বার্ষিকী উপলক্ষে অক্টোবর সমাজতান্ত্রিক মহাবিপ্লব উদ্‌যাপন কমিটির (ঢাকা) স্মরণিকা ‘তরঙ্গ’-এ (নভেম্বর, ১৯৬৭) প্রকাশিত হয়।

 

৩). ওদের জানিয়ে দাও (কবিতা)

 

৪). জহির রায়হান রচনাবলি ১ম খণ্ড

 

৫). জহির রায়হান রচনাবলি‌‌ ২য় খণ্ড

 

 

পত্রিকা সম্পাদনা

 

 

১). এক্সপ্রেস (ইংরেজি সাপ্তাহিক)

 

২). প্রবাহ (বাংলা মাসিক)

 

 

চলচ্চিত্র সম্পাদনা –

 

 

সহকারী পরিচালক হিসেবে

 

জাগো হুয়া সাভেরা (১৯৫৯)

 

এদেশ তোমার আমার (১৯৫৯)

 

নবারুণ (১৯৬০)

 

যে নদী মরুপথে (১৯৬১)

 

পরিচালক, প্রযোজক, লেখক ও চিত্রনাট্যকার হিসেবে।

 

 

তাঁর চলচিত্র

 

 

১).

 

১৯৬১ সালে ‘কখনো আসেনি’ [বাংলা] (লেখক, চিত্রনাট্যকার ও পরিচালক) হিসেবে প্রথম চলচ্চিত্র

 

২).

 

১৯৬২ সালে ‘সোনার কাজল’ [বাংলা] (কলিম শরাফী এর সাথে যৌথভাবে পরিচালনায় নির্মিত।)

 

৩).

 

১৯৬৩ সারে ‘কাচের দেয়াল’ [বাংলা] (লেখক, চিত্রনাট্যকার, পরিচালক,প্রোযোজক)

 

৪).

 

১৯৬৪ সালে ‘সঙ্গম’ (লেখক, চিত্রনাট্যকার, পরিচালক,প্রোযোজক) উর্দু সমগ্র পাকিস্তান তথা বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের ইতিহাসে নির্মিত প্রথম রঙ্গীন চলচ্চিত্র।

 

৫).

 

১৯৬৫ সালে ‘বাহানা’ (লেখক, চিত্রনাট্যকার, পরিচালক,প্রোযোজক) উর্দু সমগ্র পাকিস্তান তথা বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের ইতিহাসে নির্মিত প্রথম সিনেমাস্কোপ চলচ্চিত্র।

 

৬).

 

১৯৬৬ সালে ‘বেহুলা’ [বাংলা] (চিত্রনাট্যকার ও পরিচালক)

 

৭).

 

১৯৬৭ সালে ‘আনোয়ারা’ [বাংলা ] (চিত্রনাট্যকার ও পরিচালক)

 

৮).

 

১৯৬৮ সালে ‘দুই ভাই’ [বাংলা ] (চিত্রনাট্যকার ও প্রযোজক)

 

৯).

 

১৯৬৮ সালে ‘কুচবরণ কন্যা’ [বাংলা] (প্রযোজক)

 

১০).

 

১৯৬৮ সালে ‘জুলেখা’ [বাংলা ] (প্রযোজক)

 

১১).

 

১৯৬৮ সালে ‘সুয়োরাণী-দুয়োরাণী’ [বাংলা] (প্রযোজক)

 

১২).

 

১৯৬৮ সালে ‘সংসার’ [বাংলা] (লেখক ও চিত্রনাট্যকার)

 

১৩).

 

১৯৬৯ সালে ‘মনের মত বউ’ [বাংলা ] (প্রযোজক)

 

১৪).

 

১৯৬৯ সালে ‘শেষ পর্যন্ত’ [বাংলা ] (প্রযোজক)

 

১৫).

 

১৯৬৫ সালে ‘একুশে ফেব্রুয়ারি’ [বাংলা] (পরিচালক) অপ্রকাশিত

 

১৬).

 

১৯৭০ সালে ‘জীবন থেকে নেয়া’ [বাংলা ] ( লেখক,চিত্রনাট্যকার,পরিচালক ও প্রযোজক)

 

১৭).

 

১৯৭০ সালে ‘টাকা আনা পাই’ [বাংলা] (চিত্রনাট্যকার)

 

১৮).

 

১৯৭০ সালে ‘লেট দেয়ার বি লাইট’ [ বাংলা,ইংরেজি, উর্দু, রুশ অসমাপ্ত] ( লেখক,চিত্রনাট্যকার,পরিচালক ও প্রযোজক)

 

চলচ্চিত্রটি সমাপ্ত হবার আগেই বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু হয়।

 

১৯).

 

১৯৭১ সালে ‘জলতে সুরজ কে নিচে’ [উর্দু] (চিত্রনাট্যকার)

 

২০).

 

১৯৭১ সালে ‘স্টপ জেনোসাইড’ [ইংরেজি তথ্যচিত্র] (চিত্রনাট্যকার ও পরিচালক)

 

২১).

 

১৯৭১ সালে ‘বার্থ অব আ নেশন’/ এ স্টেট ইজ বর্ন’ [ইংরেজি তথ্যচিত্র] (লেখক, চিত্রনাট্যকার ও পরিচালক)

 

২২).

 

১৯৭১ সালে ‘চিলড্রেন অব বাংলাদেশ’ [ইংরেজি তথ্যচিত্র] (লেখক, চিত্রনাট্যকার ও পরিচালক)

 

২৩).

 

১৯৭১ সালে ‘সারেন্ডার’ [ইংরেজি তথ্যচিত্র] (লেখক, চিত্রনাট্যকার ও পরিচালক)

 

২৪).

 

১৯৭২ সালে ‘প্রতিশোধ’ [বাংলা ] (প্রযোজক)

 

২৫).

 

১৯৭৩ সারে ‘ধীরে বহে মেঘনা’ [বাংলা] (মূল পরিকল্পনা তাঁর)

 

২৬).

 

২০০৫ সালে ‘হাজার বছর ধরে’ [বাংলা] (লেখক)

 

২৭).

 

২০১৪ সালে পোস্টার [বাংলা] (লেখক) স্বল্প দৈর্ঘের ছবি (Short Film).

 

———————————————————————————————

 

[তথ্য – অন্তর্জাল]

 

পাঠক গণ এর উদ্দেশ্যে:

পত্রিকার স্বার্থে লেখা পছন্দ হলে কমেন্ট ও শেয়ার করতে অনুরোধ করছি। আপনিও লেখা পাঠাতে পারেন নিম্নোক্ত ঠিকানায়:

kabyapot@gmail.com 

WhatsApp: 8100481677

 

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *