কবি দেবযানী গাঙ্গুলী
চন্দ্রোদয়ের অপেক্ষাতে ….
তোর ঠিকানা উজানী কোন্ মেঘে
সঞ্চারী মন তাকেই ছুঁতে চায়,
কলম ঘিরে বিষণ্ণ ইচ্ছেরা;
মরবে জেনেও, পালক মাখে গায়।
সঞ্চারী মন তাকেই ছুঁতে চায়,
কলম ঘিরে বিষণ্ণ ইচ্ছেরা;
মরবে জেনেও, পালক মাখে গায়।
পালক সুখেই ময়ূরী হই রোজ,
একলা থাকার গদ্যে ভরি খাতা।
মন পুড়লে হাসির প্রদীপ জ্বেলে,
ছন্দে সাজাই বিস্মরণের ব্যথা।
একলা থাকার গদ্যে ভরি খাতা।
মন পুড়লে হাসির প্রদীপ জ্বেলে,
ছন্দে সাজাই বিস্মরণের ব্যথা।
কেমন করে সকাল আসে তোর?
কেমন করে বিকেলরা গান গায়?
নতুন ঘরেও দখিন খোলা আছে?
চাঁদনি ঝরে এই বিছানাটায়?
কেমন করে বিকেলরা গান গায়?
নতুন ঘরেও দখিন খোলা আছে?
চাঁদনি ঝরে এই বিছানাটায়?
মনের দেয়াল নিকিয়ে নিই রোজ,
মনখারাপি আকাশ ছেঁচা জলে।
পরের জন্মে সত্যি আমার হোস,
এ জীবনের সঠিক কর্মফলে।
মনখারাপি আকাশ ছেঁচা জলে।
পরের জন্মে সত্যি আমার হোস,
এ জীবনের সঠিক কর্মফলে।
ইচ্ছে ঘুড়ির সুতোয় বাঁধি মন,
উড়ান সুখে তোর বুকেতেই ভাসি।
প্রাসাদ গড়ি স্বপ্নকণা দিয়ে,
আকাশকুসুম কথার কান্না হাসি।
উড়ান সুখে তোর বুকেতেই ভাসি।
প্রাসাদ গড়ি স্বপ্নকণা দিয়ে,
আকাশকুসুম কথার কান্না হাসি।
ইচ্ছে করেই ভুলে গেছিস নাম,
রাধা তো নই, কলঙ্কিনী ডাকিস।
নতুন ঘরে আমার স্মৃতি আসে?
নতুন চুলের গন্ধ ছুঁয়ে থাকিস?
রাধা তো নই, কলঙ্কিনী ডাকিস।
নতুন ঘরে আমার স্মৃতি আসে?
নতুন চুলের গন্ধ ছুঁয়ে থাকিস?
চন্দ্রোদয়ের অপেক্ষাতে বাঁচি,
সূর্যমুখীর পাপড়ি ছেঁড়ে ঝড়,
পথ বেঁকেছে যুগান্তরের পথে,
অচেনা দ্বীপ আমরা পরস্পর।
সূর্যমুখীর পাপড়ি ছেঁড়ে ঝড়,
পথ বেঁকেছে যুগান্তরের পথে,
অচেনা দ্বীপ আমরা পরস্পর।
মুহূর্তেরা ব্যথার পারদ মাপে,
ঝরা পাতার ছবিই আঁকে মন!
ইচ্ছে ঘুড়ির শেষ উড়ানের টানে,
স্মৃতির মাঝে অমৃত মন্থন।।
————————————
Debjani Ganguly
P.O -ASANSOL
Paschim Bardhaman
W. B.
Pin – 713301
ঝরা পাতার ছবিই আঁকে মন!
ইচ্ছে ঘুড়ির শেষ উড়ানের টানে,
স্মৃতির মাঝে অমৃত মন্থন।।
————————————
Debjani Ganguly
P.O -ASANSOL
Paschim Bardhaman
W. B.
Pin – 713301