???
কবিতা : নবাব সিরাজউদ্দৌলার বংশধর
[ A Bengali poem : Nawab Siraj Ud-Daular Bangshadhar, i. e. The Descendants of Nawab Siraj Ud-Daulah, by Ridendick Mitro ]
——————————————
https://pagead2.googlesyndication.com/pagead/js/adsbygoogle.js?client=ca-pub-2139129812952104 (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
— ঋদেনদিক মিত্রো
আমরা নবাব সিরাজউদ্দৌলার
বংশধর আছি,
অহংকারে কি বাঁচি?
এই সব কিছু নয়,
তবু লাগে বিস্ময়,
সেই আলো, ইতিহাস,
সেই শ্বাস প্রশ্বাস,
কত জয় পরাজয়,
কত অনুভূতি হয়!
কে বা উচ্চ, কে বা তুচ্ছ,
বিশ্ময়ে ঘোর লাগে,
মানুষ হয়ে যে মানুষ হওয়াই
প্রয়োজন হয় আগে,
মানব-জীবনে নিজ কর্মেই
সকলের পরিচয়,
কত অনুভূতি হয়!
সব মানি, তবু সেই ইতিহাস,
অপূর্ব মনোরম,
সেই রাজ্য ও রাজধানী,
আর রাজ-সম্ভ্রম,
জ্ঞানী, গুণী নিয়ে রাজদরবার,
সোনার সিংহাসন,
কুটিল শত্রুময়,
কত অনুভূতি হয়!
https://pagead2.googlesyndication.com/pagead/js/adsbygoogle.js?client=ca-pub-2139129812952104 (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
সেই মুর্শিদাবাদ, আর হীরাঝিল,
সেই গাছপালা, পথ,
সেই ভাগীরথী নদী, আর মাঝি,
ছিল তারা কত সৎ,
সেই উৎসব, হইহোল্লা,
কত অতিথির জট,
খাদ্যের অপচয়,
কত অনুভূতি হয়!
সেই পলাশীর যুদ্ধ এবং
সিরাজের হেরে যাওয়া,
অসৎ পন্থা অবলম্বনে
ক্লাইভের জয় পাওয়া,
চোখের সামনে ভাসছে দৃশ্য
অনুভব নিয়ে ধাওয়া,
দেড় হাজার বিঘে পলাশীর প্রান্তর,
তার একদিকে —
একলাখ আম গাছের ভিতর
ক্লাইভরা নিয়েছে কী ভাবে আশ্রয়,
কত অনুভূতি হয়!
https://pagead2.googlesyndication.com/pagead/js/adsbygoogle.js?client=ca-pub-2139129812952104 (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
ফরাসি বন্ধু সিনফ্রে সাহেব
নবাবের হয়ে লড়ছেন,
ক্লাইভের সৈন্যদের দিকে তিনি
কামানের মুখ ধরছেন,
নবাবের হয়ে অর্ধ লক্ষ্য
সৈনিক সাজানো,
সেই দৃশ্য ভাবতে গেলেই
কী রকম লাগে জানো?
কত হাতি ঘোড়া, গাধা, আর উট,
নবাবের দিকে ভর্তি,
ক্লাইভের শুধু হাজার তিনেক
সৈনিক নিয়ে গত্তি,
সাথে ওই কিছু ছোট্ট অস্ত্র,
কিছু পশু আর কামান,
এসব দৃশ্য ভাবতে গেলেই
মন জাগে উদ্দাম,
এসব স্মৃতির ধারা বয়ে যায়
আমাদের অনুভবে,
খোসবাগে আছে কবরের ঘুমে
কত কান্না যে নীরবে!
https://pagead2.googlesyndication.com/pagead/js/adsbygoogle.js?client=ca-pub-2139129812952104 (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
ভারত ছাড়াও বাংলাদেশে
আছে নবাবের স্মৃতি,
সময়ের ধারা আবছা করেছে —
টেনেছে সবেই ইতি,
আমাদের সব বংশধরেরা
থাকে আমেরিকা, লন্ডন,
আরো কত দেশে কত জন!
চুপিচুপি তারা অনুভবে নেয়
এই ইতিহাস-স্পন্দন,
এই অনুভূতি অতীব গোপন,
কাউকে বলা না যায়,
চলেছে সেই ধারায়!
জীবনের কত রহস্যতা
বয়ে যায় যেন কবিতা,
কলকাতা থেকে অভিনেত্রী
রূপসী সমর্পিতা,
বহু জ্ঞানে গুনে বিদুষী এ-নারী
মুর্শিদাবাদে গিয়ে —
খোসবাগে নবাবের কবরে
নিয়মিত স্নান করিয়ে
ফুল দিয়ে সে সাজিয়ে দিয়ে
মুগ্ধ আবেশে প্রার্থনা করে যায়,
নিজেকেও সে প্রমাণ করেছে
” আজকের লুৎফুন্নিসা “-য়,
https://pagead2.googlesyndication.com/pagead/js/adsbygoogle.js?client=ca-pub-2139129812952104 (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
সিরাজকে নিয়ে সে
জাগিয়ে তুলেছে,
নাগরিকদের ভাবিয়ে তুলেছে,
ইতিহাসকে সাজিয়ে তুলেছে,
তুলনাহীন তো এই কাহিনী,
সত্যি যায় না ভাবা,
ভারতীয় প্রত্নতত্ব দপ্তর তাকে
দিয়েছেন মর্যাদা,
নবাবকে নিয়ে সে স্কুল খুলেছে,
দেশে ও বিদেশে নাম ছড়িয়েছে,
বহু রকমের শিক্ষার আছে বিভাগ,
“নবাব সিরাজউদৌলা
মুক্ত বিদ্যালয় খোসবাগ!”
https://pagead2.googlesyndication.com/pagead/js/adsbygoogle.js?client=ca-pub-2139129812952104 (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
যে-কোনো বয়সে আসতেই পারো,
শিক্ষা নিতে এখানে নেই তো
বয়সের কোনো দাগ,
“নবাব সিরাজউদৌলা
মুক্ত বিদ্যালয় খোসবাগ!”
ইতিহাস মানে কত জিজ্ঞাসা,
কত রকমের স্বাদ!
যে যেমন মন তেমনে মিলবে,
সব সংস্কার তুচ্ছ,
জীবনের চেয়ে কোন সংস্কার
হতে পারে বলো উচ্চ?
এতো যে শাস্ত্র, জাত ও ধর্ম,
বলো তো এসব
কাদের জন্য?
মুক্ত অনুভূতির চেয়ে
কী আছে শ্রেষ্ঠ আর,
শাস্ত্র মানে মুক্ত দৃষ্টি,
ধর্ম মানে মহাশূন্যের বিস্তার!
বেঁচে থাকা মানে কত অনুভূতি,
তা-ই জীবনের সম্বল,
কখনো অমাবস্যা, জোৎস্না,
কখনো আবার সকাল বেলায়
জানলাটা খুলে সূর্যের রূপ উজ্জ্বল!
—————————————————–
https://pagead2.googlesyndication.com/pagead/js/adsbygoogle.js?client=ca-pub-2139129812952104 (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
( 11 জানুয়ারী 2022)
❤|| নবাব সিরাজ কবিতা সিরিজ, কবিতা নং -37||
?? একটা সতর্কতা : — ধরুন আজ থেকে 50-60 বছর পরে যখন সমর্পিতা এই পৃথিবীতে থাকবেন না জীবনের নিয়মে, তখন এই কবিতায় লাইনে গতির ভারসাম্য রেখে ওনাকে নিয়ে Tense বদলাবে এইভাবে :–
(1) ফুল দিয়ে সে সাজিয়ে দিয়ে
(হবে )
ফুল দিয়ে সে সাজিয়ে নিত,
(2) মুগ্ধ আবেগে প্রার্থনা দিয়ে যায়
(হবে )
মুগ্ধ আবেগে প্রার্থনা দিত তায়
(3) নবাবকে নিয়ে সে স্কুল খুলেছে
(হবে )
নবাবকে নিয়ে সে স্কুল খুলেছিলো,
(4) দেশে ও বিদেশে নাম ছড়িয়েছে
(হবে )
দেশে ও বিদেশে সে-নাম ছড়িয়েছিল,
(5) বহু রকমের শিক্ষার আছে বিভাগ
(হবে )
বহু রকমের শিক্ষার ছিল বিভাগ,
https://pagead2.googlesyndication.com/pagead/js/adsbygoogle.js?client=ca-pub-2139129812952104 (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
???? এখানে একটা কথা জানাই, এই ধরণের প্রকরণের কবিতায় “আপনি” হবেনা, “তুমি” সম্বোধন হবে, এটাও আমাদের অনুভবে বুঝতে হবে! তাছাড়া সমর্পিতা এখানে গতির তারুন্য নিয়ে সঞ্চারিত, ও আধুনিক অভিনেত্রী হিসেবে আগে থেকেই প্রকাশিত, তাই নানা কারণে ” তুমি ” টাই কার্যকরী! কখনো আবার নবাব সিরাজকেও কোথাও ” তুমি ” সম্বোধন করেছি, কারণ তাঁর যোদ্ধা ও প্রেমিক প্রকরন তাঁকে তারুন্য-রূপে পাঠকের মনে অনুভব করাচ্ছে বারবার! এই সুক্ষ্মতাগুলি অনেকেই জানেন, তবুও আমার তরফ থেকে আইনি কারণে জানিয়ে দেওয়া হলো! তবে যুদ্ধের দৃশ্য নিয়ে পংক্তিগুলিতে tense বদলাবে না এই ভাবে, কারণ সেগুলিতো ঐতিহাসিক স্মৃতির দৃশ্যপট, সেটার ভঙ্গী ওরকম করেই প্রকাশিত হবে, এইগুলি সব কবিতায় সেইমত বুঝে নিতে হবে!
https://pagead2.googlesyndication.com/pagead/js/adsbygoogle.js?client=ca-pub-2139129812952104 (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
আর একটা ? জরুরি কথা বলে রাখি, সেনাপতি মীর জাফরের বংশধর বলে যাঁরা প্রকাশিত, তাঁদেরকে অনেকে ভৎসনা করেন মীর জাফরের বংশ বলে, যেন তাঁরা সকলে বিশ্বাসঘাতকতার ধারা! মুর্শিদাবাদে এক অবসর প্রাপ্ত শিক্ষক, উঃ কী নির্মম অবস্থা, মীর জাফরের বংশ বলে গণ্য হওয়ায় তিনি বাড়ি থেকে বেরুতে পারেন না সহজ ভাবে!
https://pagead2.googlesyndication.com/pagead/js/adsbygoogle.js?client=ca-pub-2139129812952104 (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
আচ্ছা, আমরা সকলেই তো একই মানুষের সূত্র থেকে এসেছি, তাই আমাদের সকলের পূর্বপুরুষ এক, এবং তারা খেত কাঁচা মাংস, গোষ্ঠী যুদ্ধ করে খুনখারাপি করে বেড়াতো, তারপর সময়ের ধারা বয়ে তারা বিবর্তিত হতে থাকলো, তাই কারোর খারাপ কাজের জন্য পরবর্তী কেউ দোষ বহন করতে পারে না! আমাদের দায়িত্বে আমাদের ভালো ও উন্নত হতে হবে, ও আমাদের তৈরী পরিচয়টাই আমাদের পরিচয়! যদি বলি যে, মানব জাতির জন্ম বানর থেকে নয়, অন্য গ্রহের জীবের বংশ আমরা, তাহলেও একই যুক্তি হবে, সেটা এই যে, যে অপরাধ করে সেই দায়ী, যে করেনা সে দায়ী নয়!
https://pagead2.googlesyndication.com/pagead/js/adsbygoogle.js?client=ca-pub-2139129812952104 (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
নবাব সিরাজ ও সেনাপতি মীরজাফর নিয়ে আমরা আলোচনা করি ইতিহাসের বিশেষ তাৎপর্য নিয়ে, এর সাথে মিশে আছে অনেক রকম অনুভূতি, কিন্তু, বিশ্বাসঘাতক কি দেশে শুধু তিনি? 1757 সালের আগে দেশের সবাই কি ছিল মহৎ, আর মীর জাফরের পরে দেশে সকলে মহৎ, মানে ভারতে কি একজন শুধু বিশ্বাসঘাতক ছিলেন? নিশ্চই আর ভেঙে বলার দরকার নেই!
https://pagead2.googlesyndication.com/pagead/js/adsbygoogle.js?client=ca-pub-2139129812952104 (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
অন্যদিকে যাঁরা নবাবের মর্যাদার অধিকার নিয়ে আন্দোলন করছেন — তাঁরা কিছু ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে পলাশীর যুদ্ধকে বিচার করছেন ও কতকগুলি যুক্তিগ্রাহ্য কারণে নবাব সিরাজ, লুৎফুন্নিসা প্রমূখের মর্যাদা দাবি করছেন ও তাঁদের সাথে যুক্ত প্রাসঙ্গিক বিষয়গুলিকে রক্ষা করার দাবি তুলছেন, তাঁরা কিন্তু সেনাপতি মীরজাফরের বংশধরদের নিয়ে কোনো ভুল ভাবনা প্রকাশ করছেন না! এটাই তাঁদের চিন্তার শুদ্ধতা! তাই তাঁরা নবজাগরনের আদর্শ!
এবং শুনতে খুব ভালো লাগে যে, নবাব সিরাজের বংশধরদের সাথে সেনাপতি মীরজাফরের বংশধরদের বৈবাহিক সম্পর্ক হয়ে আসছে নানা সূত্রে! আসলে ওঁরা ভুল ভাবনার বাইরে হাঁটতে পারছেন, এটাই প্রকৃত সূক্ষ্ম চেতনা ও সৎ সাহসের পরিচয়! আমি তাঁদের স্যালুট জানাই!
———–
https://pagead2.googlesyndication.com/pagead/js/adsbygoogle.js?client=ca-pub-2139129812952104 (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
|| দেখুন ” হীরাঝিল বাঁচাও ” ? ফেইসবুক, জানবেন, অনুভব করবেন অনেক কিছু, ভারতের সেরা বিপ্লবের মধ্যে এটি একটি সেরা বিপ্লব! ভারত নষ্ট হয়ে যায়নি, এখনো অনেক ভারতীয় আছেন অগ্নি যুগের মত, স্বর্ণ যুগের মত মহৎ সাহসী ও চিন্তাশীল — এটাই প্রমাণিত করে এই আন্দোলন! যে-ফেইসবুক খুলে দিয়েছেন বাংলাদেশ থেকে নবাব সিরাজের বংশধর! আহা, great!
একটা কথা প্রায় জানিয়ে দেওয়া হয় গবেষক ও সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে, নবাব সিরাজ কেন্দ্রিক কবিতা, সঙ্গীত ও ছড়া, ইত্যাদি যা কিছুই ইংরেজি ও বাংলায় লিখেছি ও লিখছি গুচ্ছ-গুচ্ছ, প্রায় 100 (একশো ) হতে চলেছে, ও আর এই নিয়ে অন্য নানা যত কাজ করার ইচ্ছে আছে, এই ইচ্ছে এসেছিলো Manas Bangla — ইউটুব এ গবেষক – পরিব্রাজক -সাংবাদিক মানস সিংহের সাথে বহু গুনে গুণী সাহসী বিদুষী আজকের লুৎফুন্নিসা সমর্পিতার সাক্ষাৎকার ও অন্য ইউটুবগুলি দেখে, 2021 এর মাঝামাঝি সময় থেকে! হঠাৎ করেই নিজের খেয়ালে এই ঘটনা ঘটে খেয়াল বসত ওই ইউটুব ক্লিক করে, যা বারবার হাতের কাছে আসা সত্বেও আগে ক্লিক করিনি!
https://pagead2.googlesyndication.com/pagead/js/adsbygoogle.js?client=ca-pub-2139129812952104 (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
তারপর লেখার প্রয়োজনে আরো নানা সূত্র নিয়ে পড়াশুনা করলেও, নানা জনের গবেষণার কাজ দেখলেও, Manas Bangla-ই আমার প্রথম উৎস ও বর্তমান কাজেও ওনারা আমার উৎসাহ দাতা, একই সাথে নবাব কেন্দ্রিক আন্দোলনকারী “হীরাঝিল বাঁচাও কমিটি”, দাদা দিদি ভাই বোন বন্ধুরা আমার কাজকে আরো এগিয়ে দিয়েছেন, তাঁদের আন্দোলনের ছবি ও আলোচনা দেখে ভিতরটা আরো জেগে উঠেছিল নতুন মাত্রায়! ফলে এজন্য অনেক লেখা লিখতে পেরেছি!
এই কথাগুলি হয়তো নবাব সিরাজ কেন্দ্রিক সব লেখার সাথে অনেক সময় অনেক সম্পাদক দেন না, কারণ কখনো space এর অভাব, কখনো কেউ বলেন যে, বিষয়টি সকলের জানা হয়েছে — তাই বারবার ডিটেল দিলে সুন্দর সত্যটি স্বাদ হারাতে পারে! এমনিতে কোনো না কোনো সিরাজ-কেন্দ্রিক লেখা খুললেই যখন এই রেকর্ড পাওয়া যাবে, তাই সব সিরাজ-কেন্দ্রিক লেখা প্রকাশের সময় না দিলেও চলে! কারণ গবেষকগন তো পুরো সিরাজ-সিরিজ ধারার কবিতা বের করছেন ও করবেন ও এই সব কবিতা ও সাহিত্যের উৎস-কারণ খুঁজে পেয়েছেন ও পাবেন , — এটাই তাঁদের কথা! তাই সে-ক্ষেত্রে পাঠক পাঠিকা আমাকে বা কোনো সম্পাদককে ভুল ভাববেন না, তবে এগুলি মুদ্রিত নির্দিষ্ট গ্রন্থ আকারে বেরুনোর সময়ে অবশ্যই বিস্তৃত ভাবে উল্লেখ থাকবে, এটা আমার মানবিক দায়িত্ব ও মনের শান্তি! তাছাড়া আমার লিখিত নবাব-কেন্দ্রিক কবিতা ও সাহিত্যের মুদ্রিত গ্রন্থে বা ওই গ্রন্থগুলি যে-আকারেই বেরুক, সেখানে এই সব কবিতার সৃষ্টির কার্যকারণ উপযুক্ত ভাবে লিখিত না থাকলে সেইগ্রন্থ বা গ্রন্থগুলি গবেষক, সাংবাদিক ও পাঠকপাঠিকাদের কাছে পূর্ণ অনুভূতি দিতে সমর্থ হবে না!
যাইহোক, এই সিরিজের নানা কবিতা এপর্যন্ত যে সব মুদ্রিত মাধ্যম ও ইন্টারনেট পত্রিকায় বেরিয়েছে ও বেরুচ্ছে সেগুলি হলো : —
রূপুর পত্রছন্দ কবিতা সংকলন –প্রথম খন্ড :– সম্পাদিকা –নার্গিস খাতুন, বারুইপুর, কলকাতা, প্রকাশ 15th অগাস্ট 2021, ওনার পরের সংকলনেও হয়তো আবার নবাব কেন্দ্রিক কোনো লেখা বেরুতে পারে এখানে, যদি অন্য বিষয় নির্দিষ্ট করা না থাকে!
kabyapot.com, www.globalnewz.online,
https://pagead2.googlesyndication.com/pagead/js/adsbygoogle.js?client=ca-pub-2139129812952104 (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
অনেক সময় অনেক wabesite পত্রিকা satellite এর সমস্যায় লিংক আসতে বাধা পায় সাময়িক ভাবে বা অন্য কোনো সমস্যা হলে সেই পত্রিকার সম্পাদককে ফোন করে সমস্যার কারন জেনে নিতে পারেন!
আরো অন্য কোনো পত্রিকায় বা সংকলনে এই সিরিজ বেরুলে জানানো হবে, সাংবাদিক, গবেষকদের উদ্দেশ্যে জানানো হলো, তবে এঁরা খুব আগ্রহী হয়ে এগুলি বের করছেন, অন্য লেখাগুলিও করেন, কিন্ত এই সিরিজের কথাই এখানে মূলত আলোচ্য! বহু পত্রিকায় এই সিরিজ ছড়িয়ে দিলে গবেষক, সাংবাদিকদের খুঁজতে অসুবিধে হবে তাই যথাসম্ভব কম সংখক পত্রিকায় এই সিরিজ বের করা হচ্ছে || ?
————————————–
https://pagead2.googlesyndication.com/pagead/js/adsbygoogle.js?client=ca-pub-2139129812952104 (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
বিঃদ্রঃ — ঋদেনদিক মিত্রো (Ridendick Mitro ), কলকাতা, ভারত, পেশায় ইংরেজি ও বাংলা ভাষায় কবি-ঔপন্যাসিক-কলামনিস্ট-গীতিকার, পৃথক ভাবে দুটি ভাষায়, অনুবাদ নয়, একটি বিশ্বজাতীয় সঙ্গীত ” World anthem — We are the citizen of the Earth “, ” Corona Anthem 2020 official Bengali Song “( আগ্রাসনের নেশার সাথে হিংসা সীমা ছাড়া ), Sristi Brand Song, কাব্যপট পত্রিকা অন্থেম, মুক্ত বলাকা অন্থেম, ” নবাব সিরাজউদ্দৌলা মুক্ত বিদ্যালয় খোসবাগ / আমাদের তুমি গর্ব বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব… ” প্রভৃতি বিশেষ ধরণের সংগীতের লেখক! প্রচুর গ্রন্থ প্রকাশিত! — Editor —————-
https://pagead2.googlesyndication.com/pagead/js/adsbygoogle.js?client=ca-pub-2139129812952104 (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});