অঞ্জলি দে নন্দী, মম
🌱🌱🌱🌱🌱🌱🌱
সবচেয়ে বড় দাদা ও বৌদি। অনেক মজার মানুষ। হাসি হট্টগোল। সবচেয়ে ছোট বোন। “আজ থেকে দাদা পর।” – বলেই চললো সে, যতক্ষণ না পর্যন্ত বৌদির হাসি থামলো। সবাই চুপ। কেউ উঠে চলে গেল। বৌদির বুঝতে আর বাকি রইল না কিছুই। নিজের বাপের বাড়িতে বাসরে বসে যদি অবিবাহিতা ছোট ননদ তার সুখের মুখের হাসি কেড়ে নেয় তাহলে শ্বশুর বাড়িতে গিয়ে সে কি পাবে? এবার নিজে তার আইবুড়ো বরের, প্রেমিকের কোলে আধশোওয়া অবস্থায় কাটালো। এ গেলো এক দাদা বোনের সম্পর্ক।
এরপর কনের বাবার ছোট বোন। তার বাবাও সবচেয়ে বড়। কনের পিসিও সবচেয়ে ছোট। এবার সে এলো। খাটের ওপরে শুয়ে পড়লো। আর বলল, “এই কেউ একজন আলোর সুইজ অফ করে দে! বড্ড চোখে লাগছে।” আলো অফ হল। ভাইজীর বাসর থেকে এবার সবাই বেরিয়ে চলে গেল। অন্ধকার বাসর ঘরে একা একা বর কনে সারা রাত জেগে কাটালো। এ হল আর এক দাদা বোনের সম্পর্ক।
এবার দিনের বেলায় পৌঁছল শ্বশুর বাড়ি। সারাক্ষণ চলল বরের তিন বোনের অপমান করা কথা ও ব্যবহার। বরের এক বিবাহিতা বড় দিদি। এক আইবুড়ি মেজো বোন। এক আইবুড়ি ছোট বোন। শাশুড়ী তো আছেনই। শ্বশুড়ও। দেওর। বড় নন্দাই। আরও যত আত্মীয়, সবাই। বয়সে ছোট ও বড় সবাই মিলে শুধু মানসিক নির্যাতন করে চলল।
এবার আবার বউটি তো আকাশ থেকে পড়ল। টি. ভি. – তে কোনও রোমান্টিক সিন হচ্ছে। এক ঘর মানুষ। বউটি মেঝের ওপরে মাদুরে বসে। বিছানার ওপরে ছোট বোনের কোলে বড় দাদা শুয়ে শুয়ে সিন দেখছে। হঠাৎ যেই রোমান্টিক সিনের একদম চরম উত্তেজনা দেখাচ্ছে, এমন সময় ছোট বোন ও বড় দাদা বিছানা থেকে মেঝেতে নেমে পড়ল, এক লাফে। দাদা বোনকে বুকে চেপে ধরে নিজের মাথার থেকেও উঁচুতে তুলে ধরে দাঁড়িয়ে রইল। বরের কান্ড দেখে নতূন বৌ তো অবাক। এ কী? ! এরপর আরও চলল; দাদা ছোট বোনের সামনে দাঁড়িয়ে নিজের দুপা বোনের পায়ের নিচে ঢুকিয়ে দিল। বোনের দুপাকে ও তার সমস্ত শরীরটাকে নিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে চলল……বউটি দেখতেই থাকলো…….
কখনও বা দাদা চেঁচিয়ে বোনের নাম ধরে ডেকে ছুটে একদিক থেকে এসে বোনকে আবার উঁচুতে তুলে ধরছে।
এরপর প্রায়ই দাদা ও বোন এক বিছানায় শুয়ে কাটাত। আর নব বিবাহিতা স্ত্রী অন্য ঘরে একা শুয়ে থাকতো। পত্নীর প্রয়োজনটা শুধু তার বাপের বাড়ি থেকে নিয়ে বোনকে ধনী করা। আর স্ত্রীর শারীরিক পরিশ্রম দিয়ে বোনকে আরাম দেওয়া।
এসবের জন্য বউটি কিন্তু কিছুই বলল না। শুধু মনে মনে ভাবলো এ ক্যামন দাদা ও বোনের সম্পর্ক। দাদার বয়স ৩১ আর বোনের বয়স ২৪ বছর।
সারা জীবন ধরে এই দাদা আর বোন শুধু চেষ্টা করেই চলেছে…….বউটিকে প্রাণে শেষ করে দিতে। আর তাকে কেন্দ্র করে তার সমস্ত কিছু নিয়ে নিজেরা সুখ ভোগ করছে। আর তারই সমস্ত কিছু নিয়ে নিয়ে, তাকে বঞ্চিতা করে দুঃখে রেখেছে। বাঁচতে চাইলে এতো প্রবল অত্যাচার করে যে সে ভয়ে সব নির্যাতন হাসিমুখে সহ্য করে………..😢
Show quoted text
এরপর কনের বাবার ছোট বোন। তার বাবাও সবচেয়ে বড়। কনের পিসিও সবচেয়ে ছোট। এবার সে এলো। খাটের ওপরে শুয়ে পড়লো। আর বলল, “এই কেউ একজন আলোর সুইজ অফ করে দে! বড্ড চোখে লাগছে।” আলো অফ হল। ভাইজীর বাসর থেকে এবার সবাই বেরিয়ে চলে গেল। অন্ধকার বাসর ঘরে একা একা বর কনে সারা রাত জেগে কাটালো। এ হল আর এক দাদা বোনের সম্পর্ক।
এবার দিনের বেলায় পৌঁছল শ্বশুর বাড়ি। সারাক্ষণ চলল বরের তিন বোনের অপমান করা কথা ও ব্যবহার। বরের এক বিবাহিতা বড় দিদি। এক আইবুড়ি মেজো বোন। এক আইবুড়ি ছোট বোন। শাশুড়ী তো আছেনই। শ্বশুড়ও। দেওর। বড় নন্দাই। আরও যত আত্মীয়, সবাই। বয়সে ছোট ও বড় সবাই মিলে শুধু মানসিক নির্যাতন করে চলল।
এবার আবার বউটি তো আকাশ থেকে পড়ল। টি. ভি. – তে কোনও রোমান্টিক সিন হচ্ছে। এক ঘর মানুষ। বউটি মেঝের ওপরে মাদুরে বসে। বিছানার ওপরে ছোট বোনের কোলে বড় দাদা শুয়ে শুয়ে সিন দেখছে। হঠাৎ যেই রোমান্টিক সিনের একদম চরম উত্তেজনা দেখাচ্ছে, এমন সময় ছোট বোন ও বড় দাদা বিছানা থেকে মেঝেতে নেমে পড়ল, এক লাফে। দাদা বোনকে বুকে চেপে ধরে নিজের মাথার থেকেও উঁচুতে তুলে ধরে দাঁড়িয়ে রইল। বরের কান্ড দেখে নতূন বৌ তো অবাক। এ কী? ! এরপর আরও চলল; দাদা ছোট বোনের সামনে দাঁড়িয়ে নিজের দুপা বোনের পায়ের নিচে ঢুকিয়ে দিল। বোনের দুপাকে ও তার সমস্ত শরীরটাকে নিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে চলল……বউটি দেখতেই থাকলো…….
কখনও বা দাদা চেঁচিয়ে বোনের নাম ধরে ডেকে ছুটে একদিক থেকে এসে বোনকে আবার উঁচুতে তুলে ধরছে।
এরপর প্রায়ই দাদা ও বোন এক বিছানায় শুয়ে কাটাত। আর নব বিবাহিতা স্ত্রী অন্য ঘরে একা শুয়ে থাকতো। পত্নীর প্রয়োজনটা শুধু তার বাপের বাড়ি থেকে নিয়ে বোনকে ধনী করা। আর স্ত্রীর শারীরিক পরিশ্রম দিয়ে বোনকে আরাম দেওয়া।
এসবের জন্য বউটি কিন্তু কিছুই বলল না। শুধু মনে মনে ভাবলো এ ক্যামন দাদা ও বোনের সম্পর্ক। দাদার বয়স ৩১ আর বোনের বয়স ২৪ বছর।
সারা জীবন ধরে এই দাদা আর বোন শুধু চেষ্টা করেই চলেছে…….বউটিকে প্রাণে শেষ করে দিতে। আর তাকে কেন্দ্র করে তার সমস্ত কিছু নিয়ে নিজেরা সুখ ভোগ করছে। আর তারই সমস্ত কিছু নিয়ে নিয়ে, তাকে বঞ্চিতা করে দুঃখে রেখেছে। বাঁচতে চাইলে এতো প্রবল অত্যাচার করে যে সে ভয়ে সব নির্যাতন হাসিমুখে সহ্য করে………..😢
Show quoted text