অসমাপ্তি
কত কুঁড়ি ফুল হল না
কত ফুল ভেঁসে গেল,
ভুল ভেবে মরনেরও তরে৷
কী ছিল তাহাদের দোষ
অভাব কী ত্রমন করে
ঠেলে দিল সেই দ্বারে৷
তারা কেমন করে ঠেলে দিল তাকে,
আজ সে নিজেকে বড় ত্রকা ত্রকা ভাবে৷
বুঝেও সে বুঝলনা আর
জীবনটা তাঁর কাছে শুধু হাহাকার৷
বেঁছে নিল জীবনটাকে দেবে ঠেলে,
মরনের ওপারে
কী দোষ ছিল তার বলতে কী পারো,
স্বপ্ন দেখার স্বাদ তারও ছিল অারো৷
হঠাৎ কোন ঝড়ে নিভে গেল আশা,
চলে গেল ফেলে দিয়ে সব ভালোবাসা৷
আসবে না আর ফিরে সে
কখনও কুঁড়ি ওবা ফুল হয়ে৷
কত ফুল ভেঁসে গেল,
ভুল ভেবে মরনেরও তরে৷
কী ছিল তাহাদের দোষ
অভাব কী ত্রমন করে
ঠেলে দিল সেই দ্বারে৷
তারা কেমন করে ঠেলে দিল তাকে,
আজ সে নিজেকে বড় ত্রকা ত্রকা ভাবে৷
বুঝেও সে বুঝলনা আর
জীবনটা তাঁর কাছে শুধু হাহাকার৷
বেঁছে নিল জীবনটাকে দেবে ঠেলে,
মরনের ওপারে
কী দোষ ছিল তার বলতে কী পারো,
স্বপ্ন দেখার স্বাদ তারও ছিল অারো৷
হঠাৎ কোন ঝড়ে নিভে গেল আশা,
চলে গেল ফেলে দিয়ে সব ভালোবাসা৷
আসবে না আর ফিরে সে
কখনও কুঁড়ি ওবা ফুল হয়ে৷
সমাপ্তি৷
বিভাগ —কবিতা৷
শিরোনাম— শ্মশান৷
লেখনী—রাজেশ চক্রবত্তী৷
শিরোনাম— শ্মশান৷
লেখনী—রাজেশ চক্রবত্তী৷
আসিয়াছি কখন আমি
ত্রই পৃথিবীর কোলে,
হাতে গোনা সময় আমার
সবই তো গেছে চলে
সময়তো গেছে আমার
জীবন রঙিন খাঁতায়৷
সুঃখ , দুঃখ , বেদনা
তাতেই আছে ঠাঁসা৷
ওই যে দুরে উড়ে বেড়াই,
কেমন যেন কালো কালো ছাঁই৷৷
সেই খানেতে কত মানুষ
কোথায় হারিয়ে যাই৷
কেউ বা যাই স্বর্গ ওবা কেউ নরকে,
ভস্মীভূত ছাঁই পড়ে থাকে মাটির উপরেতে৷
যখন সময় শান্ত শ্মশানটা কী প্রান্ত,
চেনা মুখ মরলে পড়ে অমনি হয়ে উঠে অশান্ত৷
সেই পোঁড়া ধোয়ার গন্ধ,
আমার ত্রখনও নাকে লাগে৷
কত চেনা আচেনা মুখ নিমজ্জিত হয়েছে তাতে!
সমাপ্তি৷
ত্রই পৃথিবীর কোলে,
হাতে গোনা সময় আমার
সবই তো গেছে চলে
সময়তো গেছে আমার
জীবন রঙিন খাঁতায়৷
সুঃখ , দুঃখ , বেদনা
তাতেই আছে ঠাঁসা৷
ওই যে দুরে উড়ে বেড়াই,
কেমন যেন কালো কালো ছাঁই৷৷
সেই খানেতে কত মানুষ
কোথায় হারিয়ে যাই৷
কেউ বা যাই স্বর্গ ওবা কেউ নরকে,
ভস্মীভূত ছাঁই পড়ে থাকে মাটির উপরেতে৷
যখন সময় শান্ত শ্মশানটা কী প্রান্ত,
চেনা মুখ মরলে পড়ে অমনি হয়ে উঠে অশান্ত৷
সেই পোঁড়া ধোয়ার গন্ধ,
আমার ত্রখনও নাকে লাগে৷
কত চেনা আচেনা মুখ নিমজ্জিত হয়েছে তাতে!
সমাপ্তি৷
জেঁলা—বাঁকুড়া৷
থানা— ওন্দা৷
রাজ্য— পশ্চিমবঙ্গ৷
থানা— ওন্দা৷
রাজ্য— পশ্চিমবঙ্গ৷
ধন্যবাদ৷