জল-জীবন
________________
ঘাট
ছ্যাদলা জড়ানো সেই জীবন্মৃত সিঁড়ি
যে ব্যাকুল , রাঙা পা আর কলসির ধ্বনিতে,
পারাপারের জাদু গল্প বলতে বলতে পূর্ণিমা চাঁদ
শেষে মেঘ থেকে বেরিয়ে এসে বলবে,থাক
সব ছাল ওঠা ধাপ,সব পিচ্ছিল অনুভব–
জীবন জিরিয়ে নেবার এই শেষ অবকাশ,
এই জল ধারে পানসি বদল ওপার যাওয়ার
শেষে মেঘ থেকে বেরিয়ে এসে বলবে,থাক
সব ছাল ওঠা ধাপ,সব পিচ্ছিল অনুভব–
জীবন জিরিয়ে নেবার এই শেষ অবকাশ,
এই জল ধারে পানসি বদল ওপার যাওয়ার
নদী
শুধু বৃষ্টির দিকে তাকিয়ে থেকে অধীর,সমভূমে
মধ্যবিত্তের ধ্বনিত নিনাদের মতো কত বার
বদলে নিয়েছিল সমুদ্রের খোঁজ ,আত্মাভিমানে
ততবারই এক একটা বন্দী অশ্বখুরাকৃতি হ্রদ,
তবুও ভ্রান্তি, ছুঁয়ে দেবে কোনও দিন একান্তে
তার জন্যে অপেক্ষার মিঠে-নোনা মোহনার প্রান্ত
না, অঘ্রানের ঘ্রাণ পেলে শুকোবে প্রাণ তার
মধ্যবিত্তের ধ্বনিত নিনাদের মতো কত বার
বদলে নিয়েছিল সমুদ্রের খোঁজ ,আত্মাভিমানে
ততবারই এক একটা বন্দী অশ্বখুরাকৃতি হ্রদ,
তবুও ভ্রান্তি, ছুঁয়ে দেবে কোনও দিন একান্তে
তার জন্যে অপেক্ষার মিঠে-নোনা মোহনার প্রান্ত
না, অঘ্রানের ঘ্রাণ পেলে শুকোবে প্রাণ তার
ডিঙি
বর্তে যাওয়া পুরনো তাল গাছের খোলেই প্রত্যয়
কেবল পচনের প্রতি আলকাতরায় প্রগাঢ় বিশ্বাস
যাও জল বাও,নি:স্রোত পানার ভাসমান মাঠ
বৈঠা আপ্রাণ,বাঁশে ঠেলে জটিল শ্যাওলা তল
অগভীর গভীরে পেতে দাও জাল,আঁশটে জাল
তুমি পা তুলে নাও জেলে-মাঝি,ছাড়ো ডিঙি
সূর্য ডোবা কালো জলে,নেমেছে যৌন-অন্ধকার ।
কেবল পচনের প্রতি আলকাতরায় প্রগাঢ় বিশ্বাস
যাও জল বাও,নি:স্রোত পানার ভাসমান মাঠ
বৈঠা আপ্রাণ,বাঁশে ঠেলে জটিল শ্যাওলা তল
অগভীর গভীরে পেতে দাও জাল,আঁশটে জাল
তুমি পা তুলে নাও জেলে-মাঝি,ছাড়ো ডিঙি
সূর্য ডোবা কালো জলে,নেমেছে যৌন-অন্ধকার ।
ই মেল- biswassubrata1168@gmail.com