“ওরা দুজন সেদিনের কথা বার্তায়”
কলমে – শচীন রানা
এও এক ঘনঘোর মনের সঙ্কট তবে প্রকৃতিরও হয়তো চুপিসারে এঁকে রাখে
আপন সম্ভারে এমনি
কোন কিছু নিয়ে
মানিনীর সাথে
মিলিয়ে নেয় নিজেকে
একটু তার অহিফেন ভালবাসা দিয়ে।
সবইতো সেই দেওয়া
নেওয়া
আর মুখপানে চাওয়া
কেউ মুকুরে বা নিজের অবয়বে।
অন্যকারো হাসি হাসি মনের মুকুরে।
মৃত্তিকা কিছু না বলে
স্বগোতক্তি,হুমমমম
বুঝলাম।
আমি আবার শুরু করলাম।
–তাইতো এই ভাবনা নিয়ে থাকি।
আমার আর হারাবার
কোন ভয় নাই।
যাকে ভয়,সেই যখন
করেছে নির্ভয়
তখন থাকনা একটু
থাকি বেফিকির।
এই মুসাফির যাবে না কোথাও।
হৃদে তালা গিয়েছে পড়ে।
অনুভবে আর কি নূতন আসবে বল
যা নিয়ে তোমায় বাদ দিয়ে থাকি।
তাই হয়েছি নিমাই
প্রতিধ্বনি বলে নাই নাই নাই।
আর এটাই বিধেয় ভাবনার নাই কোন
দ্বিচক্রজান যে পোঁ করে পালাবে সম্মুখে
অথবা পশ্চাতে।
কোন লাভ নাই।
হা হা সব রয়ে গেল বাকি।
মুখের কথা কেড়ে বলে সুনয়না,–
“তুমি জান না তোমার মধ্যে কতটা আমি থাকি।
তুমি মাননা হৃদয়ের টান নিজেকেই
দাও ফাঁকি।”
দুজন দুজনার পানে
চেয়ে থাকা নির্নিমেষ উদাস মেঘের মত একা ও একাকী।
ওরা দুজনায়
মৃন্ময়ী রায়
আর শচীন রানা।
গ্ৰন্হনায়ঃ মহাফেজ খানায় শচীন রানা।