সেও তো এক শিষ্য ছিলো একলব্য,
মাথা পেতে মেনে নিলো গুরুবাক্য।
আঙুল দিয়েছিলো গুরু দক্ষিণাতে,
মনে দিধা না রেখে মেনে নিলো এটাই তার ভাগ্য।
সবাই জানি শ্রেষ্ঠ ধনুরধারি অর্জুন,
গোচরে রয়ে গেলো একলব্য গাথা।
সর্বশ্রেষ্ঠ ছিলো সেই মগধ শিশু,
জানলোনা কেউ তার কথা।
গুরু দ্রোণাচার্য করেনি সঠিক বিচার,
সবাইকেই ভুগতেই হয় তার নিজ কর্মফল।
তাই অশ্বথামাও গিয়েছিল অধর্মের পথে,
অশ্বথামার আচরণ দেখে ভেঙে গিয়েছিল দ্রোণাচার্যের মনবল।
যদিও কেউ জানেনা দ্রোণাচার্যের অন্তরের কথা,
নিজ পুত্রকে পারেনি আটকাতে অধর্ম পথে যেতে।
অর্জুনকে শ্রেষ্ঠ ধনুরধারির শিক্ষা দিলেন তিনি,
ভিন রাজ্য আর বিনা শিক্ষা দিয়ে একলব্যকে শিষ্য রূপে পারেননি মেনে নিতে।