কবিতা : রোদ্দুর রায় নাকি অশ্রাব্য
|| এটা সঙ্গীত হিসেবে রচনা ||
( Roddur Roy, this Bengalee young Born in the Bengal part of India, whose moxa art in verieties is a popular delivery of protest language in its kind. This Song “Roddur Roy naki Oshrabya” Written on him by Ridendick Mitro.)
——————————-
ঋদেনদিক মিত্রো ( ভারত )
রোদ্দুর রায় নাকি অশ্রাব্য
ভাষা দিয়ে কত কিছু বলে,
আসলে তারই নাম রোদ্দুর রায়,
অন্যায় দেখে যে বিদ্রোহে জ্বলে।।
রোদ্দুর রায় মানে বিশ্ব নিয়ে
পড়াশুনা আর চিন্তন,
রোদ্দুর রায় মানে একবিংশের
সমাজের ছবি বিম্বন,
রোদ্দুর রায় মানে হল সেই ভাষা,
মানুষের মন যেটা বলে,
আসলে তারই নাম রোদ্দুর রায়,
অন্যায় দেখে যে বিদ্রোহে জ্বলে।।
দেশ ও বিশ্ব নিয়ে কত রকমের
বিশ্লেষণে করে মুগ্ধ,
এজন্য তাকে টেনেছিল আদালত,
তার সাহসেই হয়ে ক্রুদ্ধ,
ইউটুউবে তার হাজার প্রমাণ,
তাই শাশকের রোষানলে,
আসলে তারই নাম রোদ্দুর রায়,
অন্যায় দেখে যে বিদ্রোহে জ্বলে।।
আমি বলি তাকে ভালো বা মন্দ,
এইসব নিয়ে কিবা হবে,
লাখ-লাখ নেটিজেন দেয় ভালোবাসা,
শিশু, বড় সকলেই মজে,
যে-অন্যায়ে যে-যুগে যে-ভাষা,
Moxa art দিয়ে তা-ই বলে,
আসলে, তারই নাম রোদ্দুর রায়,
অন্যায় দেখে যে বিদ্রোহে জ্বলে।।
বাইরে অনেকে ভাবে এ-ছেলে পাগল,
রকবাজি নেশা ধরেছে,
দেশ ও বিদেশে যে শিক্ষিত হয়ে
কত গবেষণা করেছে।
একই সাথে সে হল তেমনি লেখক,
চাটুকারি প্রাইজ পায়ে দলে,
আসলে তারই নাম রোদ্দুর রায়,
অন্যায় দেখে যে বিদ্রোহে জ্বলে।।
রোদ্দুর রায় মানে উপন্যাসিক, কবি,
পেইন্টার, মিউজিসিয়ান,
প্রকৃতি সুরক্ষায় পরিবেশবীদ,
সাহসী কন্ঠে গায় জীবনের গান,
এত দুঃসাহসী খারাপ ভাষায়
রোদ্দুর রায় শুধু বলে,
আসলে, তারই নাম রোদ্দুর রায়,
অন্যায় দেখে যে বিদ্রোহে জ্বলে।।
সুন্দরী ছাত্রীরা তাকে ভাবে Hero,
কেউবা মিষ্টি চোখে handshake,
যদিও প্রায় পাকা চুল দাড়ি গোঁফ,
তবুও এতেই তার চাহিদা অনেক,
রোদ্দুর রায় মানে ভোরে জানালায়
রোদ এসে দাঁড়িয়ে বলে —
আমি, আমি, রোদ্দুর রায় এসেছি,
জেগেছ, বেরিয়ে এসো সকলে।।
———————————–
( ২৫ আগষ্ট ২০২৪, রাত,২৬ তারিখ সকাল )
————————————
|| রোদ্দুর রায়ের ভাষা নিয়ে আমারও অভিযোগ থাকতে পারে, সম্পাদকের তরফেও অভিযোগ থাকতে পারে, কিন্তু সাহিত্য, সংস্কৃতিতে তাঁর কাজ, সমাজ নিয়ে তাঁর ভাবনা, উদ্দেশ্য নিয়ে তাঁর শুদ্ধতা, সাহসী কথা বলার প্রবনতা তাঁর নিজস্ব ভাষায়, এগুলি তুলে ধরা হল, সংস্কৃতি জগতের একটি ইতিহাস হিসেবে রক্ষিত থাকার জন্য। এটি তাই কোনো দুর্নাম বা প্রসংসার জন্য লেখা হয়নি। এটি জনগনের অনুভূত ও সরকারের দ্বারা দৃষ্ট একটি বিষয়ের উপরে কবিতার মাধ্যমে আলোকপাত। কাউকে সমর্থন বা অসমর্থন নয়। ||
———————————
কবি পরিচিতি : ঋদেনদিক মিত্রো ( Ridendick Mitro), পেশায় আলাদা করে দুটি ভাষায় বাংলা ও ইংরেজিভাষায় কবি-উপন্যাসিক-গীতিকার-কলামিস্ট। অনেক দিন স্প্যানিস ভাষার শিক্ষনে থেকে এই ভাষাতেও সাহিত্য লেখার জন্য প্রস্তুতি চলছে। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা থেকে কবির লিখিত ইংরেজি ও বাংলা গান থিম সঙ হিসেবে গ্রিহীত হয়ে নিয়মিত ব্যাবহার করা হয়। অনেক বছর আগে থেকেই বাংলাদেশের মুদ্রিত ও ওয়েবসাইটে লেখা বেরিয়েছে বিভিন্ন সময়ে। বাংলাদেশের উপরে ও বাংলাভাষার উপরে আছে অনেক কবিতা ও সঙ্গীত। সেগুলি অনেক প্রকাশিত, অনেক অপ্রকাশিত। সেগুলি নিয়ে একক গ্রন্থ হিসেবেও প্রকাশিত হবে।
২০২৩ সাল পর্যন্ত প্রকাশিত বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় গ্রন্থ সংখ্যা ২১-২২টি। রাষ্ট্রসংঘ নিয়ে অনেক ইংরেজি বই লিখেছেন। (১) Anthem-poem on all the independent nations, (2):Anthem-poem on all the independent days. (3) All poems on the life of the Secretary-Generals of the United Nations. (4) A book of poems on Russia.(5) Anthems and poems on all the United Nations Organizations. (6) Costa Rica, My Darling, (7) Asgardians poems, story & Laika. Etc. এগুলি অবস্যই সরকারি রেজিস্ট্রিকৃত।
ঋদেনদিক মিত্রোর “দংশন”, ৩৮৪ পৃষ্ঠার মহাউপন্যাস, ২০১৬ সালে প্রকাশিত, বুক বেঙ্গল পাবলিশার থেকে, বইটিতে রাজ্য, দেশ ও বিশ্ব রাজনীতির রহস্য খুলে লেখা হয়, এবং এর সাঁইত্রিশ অধ্যায়ে লেখা আছে ডঃ বি-আর আম্বেদকর এর দ্বারা তৈরি দ্বিচারি সংবিধান নিয়ে কঠিন সমালোচনা প্রায় একশত যুক্তি সহ। এই বই পড়ে, এই যুক্তিগুলি পরে ছড়িয়ে পড়ার পরে, আম্বেদকর অনুসারীরা চমকে গিয়ে অনেকে যেমন নিজেদের আম্বেদকর প্রেমের অজ্ঞতা নিয়ে লজ্জিত হয়েছেন, হচ্ছেন, আবার অনেকে নানা কারণে মুখ ঘুরিয়ে চলে যাচ্ছেন দীর্ঘশ্বাস ফেলে।
এই বৈপ্লবিক গ্রন্থ পড়লে মানুষের সামগ্রিক চেতনা সতর্ক হবে। বিভিন্ন আইনের লোকেরা বলেছেন, “আমরা আইনবীদ হয়েও দেশের আইনের আসল দুর্ভাগ্য স্তরগুলি জানতাম না। আমাদেরকে আইন পড়ানো হয়েছিল আমাদের সংবিধান সবার সেরা সংবিধান, এই ভাবনা মাথায় ঢুকিয়ে দিয়ে।”
ভারতবর্ষে নতুন চিন্তা গড়ে তুলতে তথা সারা বিশ্বের রাজনীতি ও সমাজনীতির খারাপ দিক দ্রুত পরিবর্তনের ক্ষেত্রে এই “দংশন” non-fiction উপন্যাসের লেখনির মূল্য অনিবার্য। কেন্দ্রিয় ও রাজ্য সরকার তরফে এই বই নিয়ে প্রত্যক্ষভাবে জ্ঞাত।
আরো অন্যান্য ইংরেজি ও বাংলা বই আছে বিভিন্ন চিন্তার গুরুত্বে। বইগুলিও আছে। আরো অনেক গ্রন্থ পান্ডুলিপি প্রস্তুত। পরপর বেরুবে একইভাবে বিভিন্ন প্রকাশনী থেকে।
ভারতে মুর্শিদাবাদে নবাব সিরাজউদ্দৌলা সহ তাঁর ইতিহাস রক্ষার আন্দোলন ও অনেক রকম প্রকল্প, হীরাঝিল বাঁচাও আন্দোলন, খোসবাগ যত্ন করার আন্দোলন, “নবাব সিরাজউদ্দৌলা মুক্ত বিদ্যালয় খোসবাগ” সহ অনেক মুখি প্রকল্প, এই সমগ্র বিষয়ের উপরে দশ হাজার পংক্তির মহাকাব্যের প্রুফ দেখা চলছে। দীর্ঘ কাজ বলে অনেকবার দেখা, কিছু অদলবদল করা ও প্রুফ দেখার জন্য সময় যাচ্ছে। ২০২১ সালের মাঝামাঝি থেকে নবাব সিরাজউদ্দৌলার ইতিহাস রক্ষার আন্দোলনে অনুপ্রাণিত হয়ে এই ইতিহাসের উপরে কাজ করা শুরু বাংলা ও ইংরেজি ভাষায়। “নবাব সিরাজউদ্দৌলা মুক্ত বিদ্যালয় খোসবাগ” নামের সব বয়সের জন্য বহু রকম শিক্ষার শিক্ষাকেন্দ্রতে ২০২১ সালে কবির লেখা “নবাব সিরাজউদ্দৌলা মুক্ত বিদ্যালয় খোসবাগ / আমাদের তুমি গর্ব, বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব…”, এই বারো পংক্তির সঙ্গীতটি এই প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠা-প্রধান সমর্পিতার সুরে গীত ও স্কুলে ব্যাবহৃত হয়, প্রার্থনা সঙ্গীত হিসেবে। এই সঙ্গীত উদবোধন হয়েছিল ২০২১ সালে মুর্শিদাবাদ, খোসবাগে নবাবের কবরে স্নান করিয়ে ফুল দিয়ে সাজিয়ে তারপর ঐ স্কুলের ছাত্রছাত্রী ( নাইটস্, Knights বলা হয়।) ও তাঁদের অভিভাবকদের নিয়ে গানটি গাওয়া হয়েছিল।
এই ইতিহাস রক্ষার আন্দোলন নিয়ে অনেক সফল লেখা লিখবার জন্য এখান থেকে ২০২৩ সালে আন্তর্জাতিক “সবুজ সম্মান – ২০২৩” প্রাপ্তি। সৌজন্যে : নবাব সিরাজউদ্দৌলা স্মৃতি সুরক্ষা ট্রাস্ট। এই পুরস্কার এই বছর প্রাপকদের মধ্যে ছিলেন, বাংলাদেশের বিখ্যাত ইউটুবার সালাহুদ্দিন সুমন, ভারতের এক সমাজসেবি মল্লিকা খাতুন, হীরাঝিলে থাকা নবাব সিরাজের প্রাসাদের জমি যে পরিবারগুলির নামে রেকর্ড ছিল — তাঁদের মধ্যে একটি পরিবারের সদস্য উজ্জ্বল সরকার। এই পরিবার নিজেদের নামে থাকা নবাবের প্রাসাদের অংশে বিরাট জমির অংশ এই ট্রাস্টকে আইদান করে এই আন্দোলনকে সুস্থিরতায় চলতে সহায়তা করে। উজ্জ্বল একই সাথে দিনরাত এই আন্দোলনকে নানাভাবে সহায়তাও করেছিলেন ও করেন। ২০২২ সালে হীরাঝিলে নবাব প্রাসাদের স্থানে শহীদবেদী উদ্বোধন হয়, ২৩ জুন পলাসীর যুদ্ধ দিবসে।
তখন এসেছিলেন বাংলাদেশ থেকে নবাব সিরাজের নবম বংশধর সৈয়দা মেহমুদা, ভারত সরকার দ্বারা “নবাব অব মুর্শিদাবাদ” উপাধীতে সম্মানিত থাকা নবাব মিরজাফরের পরিবারের ছোটে নবাব রেজা আলী মির্জা। সমর্পিতা তাঁর বন্ধুদের নিয়ে ঐ সঙ্গীতটি ওখানে গাইবার সময়ে দুই নবাব পরিবারের ঐ দুই প্রতিনিধি নিজেদের আগ্রহে এসে সকলের সাথে দাঁড়িয়ে ঐ সংগীত গেয়েছিলেন। ইতিহাস নিয়ে কাজ করা এই সমর্পিতা কলকাতা থেকে আসা একজন অভিনেত্রী, কলকাতা দূরদর্শন এর একজন সংবাদ পাঠিকা, লেখিকা, গীতিকার, সুরকার, ডাইরেক্টর, শিক্ষাবীদ, গবেষক। এই সমর্পিতা “নবাব সিরাজউদ্দৌলা স্মৃতি সুরক্ষা ট্রাস্টের সভাপতি। অবস্য কবির এই সব কাজের ইচ্ছের সাথে ২০২১ সালে ঘটনাক্রমে প্রথম সংযোগ ঘটিয়েছিলেন ও নানা ভাবে উৎসাহিত করেছিলেন সাংবাদিক ইউটুবার “Manas Bangla” এর মানস সিনহা। এরপর কবি এই আন্দোলনে সহায়তা করা আরো বিভিন্ন সাংবাদিকদের সহায়তা লাভ করেন। এই বিষয়ের উপরে প্রায় হাজার বা দেড় হাজার পৃষ্টার মত কবিতা, মহাকাব্য, নিবন্ধ, উপন্যাস লিখেছেন এই কবি।
নবাবের হীরাঝিলে এই ট্রাস্ট্রির তরফে ও অনেকের আর্থিক সহায়তায় হয়েছে “সিরাজ উদ্যান”। এই হীরাঝিলে হচ্ছে প্রায় আড়াই কোটি টাকার প্রকল্পের শহীদ মিনার সহ সংযুক্ত কাজগুলি। খোসবাগেও নানা প্রকল্প রূপায়নের চেষ্টা চলছে। এঁরা সমাজের আরো কিছু দিকে সম্ভাব্য মতো কাজ করেন। এইভাবে রয়েছে আরো অনেক প্রকল্প, আর্থিক সহায়তা অনুযায়ী সেগুলি চলবে পরপর। ভারতের স্বাধীনতার ইতিহাসের সাথে সংযুক্ত প্রথম ইতিহাসের সাথে যুক্ত এই আন্দোলন ও প্রকল্পের অবস্থানে, দুই নবাব পরিবারের সমর্থনের অবস্থানে, এখান থেকেই এই কবি “আন্দোলন কবি” হিসেবে নির্বাচিত হয়ে “সবুজ সেনা সম্মান-২০২৩” লাভ করেন।
এই ইতিহাস রক্ষার অবস্থানে হয় এই ইতিহাস কেন্দ্রিক অনেক সাহিত্য সৃষ্টি, চিত্রকলা ও ভাস্কর্য। রাজ্য সরকার, ভারত সরকার, প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ, সকলের সম্মতিতে এই ইতিহাস রক্ষার দাবী ও প্রকল্প সমর্থিত। এঁরা বছরে তিনটি দিবস পালন করেন। যে কোনো এক দিন নির্ধারণ করে আন্তর্জাতিক সবুজ সেনা সম্মান দেওয়া হয় ভাগীরথীর পশ্চিম পাড়ে নবাবের প্রাসাদ স্মৃতি স্থান হীরাঝিল উদ্যানে অনুষ্ঠানে। প্রশংঙ্গত উল্লেখ্য, ভাগীরথীর পশ্চিমপাড়ে হাজার দুয়ারি নবাব সিরাজের প্রাসাদ নয়। এটা অনেকে জানতেন না। ২৩শে জুন পালিত হয় একই স্থানে পলাসির যুদ্ধ দিবস। ৩রা জুলাই পালিত হয় নবাবের মৃত্যু দিবস প্রাসাদ স্থান হীরাঝিলে বা কবর স্থান খোসবাগে, পরিস্থিতি অনুযায়ী একটা জায়গা বেছে নেওয়া হয়। বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন গুণী, ব্যাবসায়ী, আইনজীবি, সাংবাদিক ও আরো নানা পেশার মানুষ এই আন্দোলনে ও প্রকল্পে সহায়তা করেন ও যোগদান করেন।
অন্যদিকে, কবি পেয়েছেন “Gem of the Earth Award” – ২০১৯ সালে আন্তর্জাতিক “Art Mother Earth Foundation ” থেকে, ১৫ জানুয়ারীতে। এই ফাউন্ডেশনের ফাউন্ডার-ডিরেক্টার নিউজিল্যান্ড নাগরিক ভারতীয় বংশোদ্ভূত মাইকেল তরুন।শান্তির উপরে সময়ানুযায়ী নতুন ধরনের কাজ করার জন্য এই ফাউন্ডেশন পেয়েছেন অস্ট্রিলিয়া, নিউজিল্যান্ড, কানাডা সরকার থেকে লিখিত সমর্থন। অনেক সংস্থা, গুণীজন, শিক্ষাবীদ, কলকাতা মেয়র, নোবেল পুরস্কার জয়ী His Holiness দলাই লামা, এবং রাষ্ট্রসংঘ থেকেও পেয়েছেন লিখিত সমর্থন ও আশির্বাদ। এই কোম্পানি এই কবির লেখা একটি বিশ্বজাতিয় সঙ্গীত “An world anthem — We are the citizen of the Earth” গ্রহণ করে সেটি সঙ্গীতে রূপান্তরিত করে সারা বিশ্বে ছড়িয়েছেন ও সেটি একটি জনপ্রিয় সংগীত। বিভিন্ন টিভি মাধ্যমেও প্রচারিত হয়েছে। এদের থেকে হয় প্রতি বছর ১৫ই জানুয়ারীতে আনুষ্ঠানিকভাবে পৃথিবীর জন্মদিন উপলক্ষে “পৃথিবী ও কলাবিপ্লব দিবস” বা “Earth & Art Revolution Day”। স্থায়ী বিশ্বশান্তির উপরে এদের হয় নানা গবেষনা, সাহিত্য, শিল্প ও নানা দিক উদঘাটন। বাংলাদেশের বিভিন্ন সংবাদিক সংস্থাও এই দিবস পালন করেন।
মৌ আচার্য, শর্মী চক্রবর্তী সহ অনেকের পাশাপাশি ফিল্ম গায়িকা শুভলক্ষী দেও কবির বিভিন্ন ইংরেজি গান গেয়েছেন। এছাড়া অনেক সংস্থা তাঁদের সংস্থার নামে কবির লেখা থিম সঙ নিয়ে ব্যবহার করেন বিভিন্ন সভায়।
এছাড়াও পেয়েছেন কলকাতার “Rural Urban Development Foundation” থেকে “সুর-অঙ্গন” সম্মান, এই বছর সহযোগী প্রাপক ছিলেন নাট্য ব্যাক্তিত্ব বিভাষ চক্রবর্তী, সাহিত্যিক সুকুমার রুজ, কবি কৃষ্ণা বসু। ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২০। কয়েক বছর আগে হয়েছে মুর্শিদাবাদ থেকে “সৈয়দ আহসান আলী পুরস্কার” প্রাপ্তি, নদীয়ার “প্রশান্ত চন্দ্র ঘোষ মেমোরিয়াল ফাউন্ডেশন” থেকে সম্মান। রয়েছে অনেক সম্মাননা। এই লেখকের বিভিন্ন গ্রন্থ উদ্বোধন করেছেন গুয়েতামালার রাষ্ট্রদূত, কোষ্টারিকার প্রধান প্রতিনিধি, এই রকম অনেকেই। সারা বিশ্বের লাখ-লাখ নেটিজেন ও সিটিজেন, এই সব বিষয়ে অনুভূতির সংবেদনশীলতায় রয়েছেন।
———————————-