ঋণশোধ
বাবা মায়ের ঋণ ………
পূরণকরা যায় না।।
মাতা স্বর্গের দেবতা।
অসংখ্য ব্যথা যন্ত্রণার স্বীকার…
কন্যা সন্তানের পিতামাতা।
কন্যাসন্তান জন্ম দেওয়ায়…
মায়ের মনোকষ্ট,দিনদিন বাড়ে,
কন্যা দানের ভাবনায় বাবার চিন্তা,
সমাজ বলে – কন্যা ঋণ বাড়ায়।
পুত্র সন্তান বংশ প্রদীপ জ্বালায়।
কন্যাশিশু, যাবে শ্বশুরবাড়ি।
কাজের চাপে,ভুলবে বাপেরবাড়ি।
বিয়ের দিন থেকে মৃত্যু,শপথ নিয়ে
জীবন দেবে সোপে,শ্বশুরবাড়িতে।
আদরে- যত্নে,বেড়ে ওঠা কন্যাটি…
শ্বশুরবাড়ির লোকজনের কাছে
নয়নের মণি,,দিনদিন হয়ে উঠবে।
তবে,,, ঋণ শোধ হবে কি ভাবে ?
বর্তমান কালে যুগের পরিবর্তন…
কন্যা সন্তান সর্বকর্মে সাবলম্বী।।
যুগের তালে তাল মিলিয়ে,,,
একাই একশো কন্যা সন্তানটি।।
ঋণশোধেও পারদর্শী কন্যা শিশুটি
চাকুরির অর্ধেক অর্থ,বাবা মাকে ..
সময় মতো সুস্থতার কারণে…
চিকিৎসা করে, নিয়মিত ভাবে।।
মোনের জোর দেওয়াতে………
দিনের শেষে ফোন করে।।
স্বামী,সন্তান,পরিবারের সাথে…
বাপের বাড়িকেও সুখী রাখে।।
বিয়ের পরেও পিতামাতাকে সঙ্গ,,,
সমস্যা -ঝামেলায়,,,আগলে রাখা।
বাবামায়ের ঋণশোধ যায় না করা,
তবুও মোনে প্রানে, ভালোবেশে…
চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া।।