কবি পরিচিতি :
নিজামুদ্দিন মণ্ডল ,পিতা নইমুদ্দিন মণ্ডল।জন্ম তারিখ 8/5/1993.। বাড়ি: বীরভূম জেলার ইলামবাজার থানার অন্তর্গত বারুইপুর গ্রামে।ছোটবেলা থেকেই লেখালেখি শুরু।স্কুল ম্যাগাজিন’উদয়ণ’2006 সালে প্রথম কবিতা প্রকাশ হয়,তারপর 2009 সালে ইলামবাজার আঞ্চলিক ইতিহাস চর্চা কেন্দ্র থেকে আঞ্চলিক প্রবন্ধ ‘গ্রামীণ ঐতিহ্য ‘লিখে পুরস্কৃত হন।হেতমপুর কৃষ্ণ চন্দ্র কলেজ থেকে বাংলা অনার্স, ও রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রবীন্দ্র সাহিত্য নিয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন।এর পর অর্থনৈতিক অসুবিধার জন্য পড়া শেষ করেন।
পেশা:
2011 সাল থেকে ‘চৌপাহাড়ি’পত্রিকায় অবৈতনিক সাংবাদিক।
তারপর সাংবাদিকতা ছেড়ে চলে যান কারখানার কাজ করতে হুগলি।
বর্তমানে শ্রমিক কাজেই নিযুক্ত।
লেখালেখি:
50 এর অধিক পত্র-পত্রিকায় লেখা প্রকাশিত হয়েছে এবং হচ্ছে।
যেমন:’দেশ’ ‘বাংলাদেশ বার্তা’ ‘যুগশঙ্খ’ ‘স্বপ্ননীড়’ ‘পদক্ষেপ’ ‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ‘সাগ্নিক’ ‘অর্বাচীন’ ইত্যাদি।
প্রকাশিত কাব্য: সবুজ পৃথিবীর সন্ধানে (2015)
সেতু(2017),হৃদয় পুড়ছে বাতিহীন ঘরে (2019)
কবিতা ছাড়াও বিভিন্ন প্রবন্ধ ও প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
কবিতা : অভাব
কলমে : নিজামুদ্দিন মণ্ডল
প্রচুর বৃষ্টি হলে আমি জানালায় হাত বাড়িয়ে জলস্পর্শ করি না
বালতি -বাটি পেতে জল ধরে রাখি
আগামি প্রজন্ম যাতে বুঝতে পারে আমাদের জলের অভাব
চোখের জল কোন দিনও ধরতে পারিনি
আর ধরেই কি হবে!
এই জল কেউই দেখতে চায় না
অথচ এই জলের কত মূল্য…
হৃদয় যাঁর যত ফরসা তাঁর জলের দাম তত বেশি
প্রচুর বৃষ্টি হলে আমি জানালায় হাত বাড়িয়ে জলস্পর্শ করি না
বালতি -বাটি পেতে জল ধরে রাখি
আগামি প্রজন্ম যাতে বুঝতে পারে আমাদের জলের অভাব
চোখের জল কোন দিনও ধরতে পারিনি
আর ধরেই কি হবে!
এই জল কেউই দেখতে চায় না
অথচ এই জলের কত মূল্য…
হৃদয় যাঁর যত ফরসা তাঁর জলের দাম তত বেশি